Connect with us

আইএসএল

ISL 2024/25: ঘরের মাঠে ম্যাচ জিতে লিগ টেবিলের শীর্ষেই থাকল বেঙ্গালুরু

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: শুক্রবার ঘরের মাঠে শ্রীকান্তীরাভায় পঞ্জাব এফসির মুখোমুখি হয়েছিল বেঙ্গালুরু এফসি। লিগ টেবিলের এক নম্বরে নিজেদের স্থান মজবুত করার জন্য এই ম্যাচটি বেঙ্গালুরুর কাছে ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ম্যাচে রোশন নাওরেম সিংহের করা একমাত্র গোলে জয় পায় বেঙ্গালুরু।

প্রথম থেকে দুই দলই ভীষণ আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে শুরু করে। ম্যাচের ১৩ মিনিটের মাথায় প্রথম শট নেন বেঙ্গালুরু ফুটবলার সুরেশ সিং ওয়াংজাম। ১৪ মিনিটে একটি গলমুখী শট নেন পঞ্জাব ফুটবলার পুলগা ভিডালও। তবে অল্পের জন্য সেটি বার উঁচিয়ে চলে যায়। ম্যাচের ১৯ মিনিটে একটি সহজ সুযোগ পেয়ে গেলেও সেখান থেকে গোল তুলে আনতে ব্যর্থ হন রোশন। তারপরে বেশ কয়েকবার গোলমুখী আক্রমণ তুলে আনে পঞ্জাব দলও। তবে কাজের কাজ তারা করতে পারেনি। ম্যাচের ৩২ মিনিটে প্রথম হলুদ কার্ড দেখেন বেঙ্গালুরু ডিফেন্ডার চিঙ্গলেনসানা সিং। তারপর ম্যাচের ৪৩ মিনিটে পেরেরা দিয়াজের বাড়ান বল বাঁ পায়ের জোড়ালো শটে জালে জড়িয়ে ১-০ গোলে দলকে এগিয়ে দেন রোশন নাওরেম সিং। প্রথমার্ধের শেষে এক গোলে এগিয়ে মাঠ ছাড়েন জেরার্ড জারাগোজার দল।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই বেঙ্গালুরু রক্ষণে চাপ শুরু করতে থাকে পঞ্জাব ফুটবলাররা। তবে মাঝে মধ্যে বেঙ্গালুরু ফুটবলাররাও আক্রমণে উঠে আসে। অপরদিকে ম্যাচের ৫৮ মিনিটে জোড়া হলুদ কার্ডের ফলে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন চিঙ্গলেনসানা। এর ফলে দশজনে হয়ে গোটা ম্যাচ খেলতে হয় রাহুল ভেকেদের। সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে শুরু করে দেয় পঞ্জাব দল। মুহুর্মুহু আক্রমণ তুলে আনতে থাকে তারা। ম্যাচের ৭৪ মিনিটে প্রায় গোল পেয়ে গিয়েছিলেন পঞ্জাব ফরোয়ার্ড বাকেঙ্গা। তবে দুর্ভাগ্যবশত সেটা বারে লেগে প্রতিহত হয়। তারপরেও আক্রমণের ধার কমায়নি তারা। কিন্তু অপরদিকে রেফারির সঙ্গে অহেতুক তর্কে জড়ানোর ফলে লাল কার্ড দেখতে হয় বেঙ্গালুরুর সাপোর্ট স্টাফকে। অবশেষে রোশনের করা একমাত্র গোলেই এই ম্যাচ জিতে, পাঁচ ম্যাচে অপরাজিত থেকে পয়েন্ট টেবিলের এক নম্বরেই থাকল সুনীল ছেত্রীর দল।

আইএসএল

ISL 2024/25: ঘরের মাঠে এগিয়ে গিয়ে ম্যাচ হার মহামেডানের

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: প্রথমে মোহনবাগান এবারে কেরালা। পরপর দুই ম্যাচে হারের মুখ দেখতে হয় আন্দ্রে চেরনিসভের মহামেডান দলকে। রবিবার প্রথমে এক গোলে এগিয়ে গিয়েও অবশেষে ক্বমে পেপরা এবং জেসাস জিমিনেজের করা গোলে ২-১ গোলে ঘরের মাঠে ম্যাচ হারতে হয় সাদা-কালো ব্রিগেডকে।

ম্যাচের প্রথম মিনিট থেকেই নিজেদের আক্রমণাত্মক ছন্দে ফুটবল খেলা শুরু করে দিয়েছিল কেরালা ব্ল্যাস্টার্স দলের ফুটবলাররা। দুই মিনিটের মাথায় বক্সের একটু বাইরে থেকে গোলের দিকে বাঁক খাওয়ান একটা শট নিয়েছিলেন কেরালা দলের উইঙ্গার নোয়া সাদাউই, তবে বার উঁচিয়ে চলে যায় সেই বলটি। অপরদিকে ৭ মিনিটে প্রথম আক্রমণ তুলে আনে মহামেডান স্পোর্টিং। বাম প্রান্ত দিয়ে বল নিয়ে উঠে আসা বিকাশ একটি শট নেন। সেই শটে সেরম জোর ছিলনা, ফলে গোলরক্ষকের সেই বল তালুবন্দি করতে বিশেষ সমস্যার মুখে পড়তে হয়নি। রুদ্ধশ্বাস ফুটবল খেলতে থাকে দুই দলের ফুটবলাররাই। যার ফলে মুহুর্মুহু হলুদ কার্ড দেখে তাঁরা। অপরদিকে ম্যাচের ২৭ মিনিটের মাথায়, বক্সের ভেতর ফ্রাঙ্কাকে ফাউল করে বসেন কেরালা গোলরক্ষক সোম কুমার। ফলে পেনাল্টি পেয়ে যায় সাদা-কালো ব্রিগেড। সেই পেনাল্টি থেকে গোল করে ১-০ গোলে প্রথমার্ধে দলকে এগিয়ে দেন কাসিমোভ। এর পরে বেশ কয়েকবার সাদা-কালো রক্ষণে আক্রমণ তুলে এনেছিল কেরালার ফুটবলাররা তবে গোল তুলে আনতে পারেনি তাঁরা। ফলে প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে সাজঘরে যায় আন্দ্রে চেরনিসোভের দল।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই আক্রমণে উঠে আসতে থাকে মহামেডান। ফ্রাঙ্কার একটা গোলমুখি শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ৫০ মিনিটে আবারও শট নেন গোল করে এগিয়ে দেওয়া ফুটবলার কাশিমোভ তবে সেই শট অনেকটাই বাইরে ছিল। তারপর ধীরে ধীরে আক্রমণে উঠে আসতে শুরু করে দেয় কেরালা। ৫৬ মিনিটে নোয়ার একটি দূরপাল্লা শট রুখে দেন সাদা-কালো গোলরক্ষক। ৫৯ মিনিটে, ফ্রাঙ্কা একটি সুবর্ণ সুযোগ পেয়ে গেছিলেন ব্যবধান বাড়ানোর তবে তার শট বার উঁচিয়ে বাইরে চলে যায়। অবশেষে ৬৬ মিনিটে লুনার বাড়ান ক্রস বক্সের ভেতর সুন্দরভাবে বাড়িয়ে দেন নোয়া এবং সেই বলকে জালে জড়িয়ে দিতে সক্ষম হন ক্বমে পেপরা। এই গোলের ফলে সমতায় ফেরে কেরালা ব্লাষ্টার্স। তারপরেই ম্যাচের ৭১ মিনিটে দলকে এগিয়ে দেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করেন নোয়া। গোলরক্ষককে একা পেয়ে গিয়েও সেই বল জালে জড়াতে বিফল হন তিনি। তবে অপেক্ষা বেশিক্ষণ করতে হয়নি তাদের। ৭৪ মিনিটে, নাওচা সিংহের বাড়ান ক্রস থেকে জেসাস জিমিনেজের হেডে বল জালে জড়িয়ে দিয়ে ব্যবধান বাড়িয়ে ফেলে কেরালা। অপরদিকে দলের খেলায় ক্ষুব্ধ হয়ে মাঠে বোতল ছুড়তে থাকেন মহামেডান সমর্থকেরা। ফলে খেলা বন্ধ রাখা হয় কিছুক্ষণের জন্য। ম্যাচের একদম শেষের দিকে একটি সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে মহামেডান। যার ফলে ঘরের মাঠে ২-১ পরাস্ত হতে হয় সাদা-কালো ব্রিগেডকে।

Continue Reading

আইএসএল

ISL 2024/25: ৪০০তম কলকাতা ডার্বির রং সবুজ-মেরুন। পরপর পাঁচ ম্যাচে হেরে লজ্জার রেকর্ড ইস্টবেঙ্গলের…

Published

on

নিজস্ব প্রতিনিধি: শনিবার মরসুমের প্রথম কলকাতা ডার্বিতে মুখোমুখি হয়েছিল ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান। ইতিমধ্যেই ডুরান্ড কাপে বাতিল হয়েছিল বড় ম্যাচ। কিন্তু আইএসএলের বড় ম্যাচেই বাজিমাত সবুজ-মেরুনের। এছাড়াও এটি ছিল ইস্ট-মোহনের ৪০০তম সাক্ষাৎলার। দুই অজি ফুটবলার জেমি ম্যাকলারেন এবং দিমিত্রি পেত্রাতোসের করা গোলে ইস্টবেঙ্গলকে ২-০’তে হারিয়ে কলকাতা ডার্বির রং সবুজ-মেরুন। এর পাশাপাশিই প্রথমবারের জন্য আইএসএলের প্রথম পাঁচ ম্যাচে হারের মুখ দেখল লাল-হলুদ বাহিনী।

এদিন ম্যাচ শুরুর তিন মিনিটের মাথায় প্রথম আক্রমণ তুলে এনেছিল মোহনবাগান। তার পরেই কর্নার পায় সবুজ-মেরুন। তবে সেখান থেকে কাজের কাজ হয়নি কিছুই। এরপর মুহুর্মুহু আক্রমণ তুলতে থাকে বাগান ফুটবলাররা। অনেক ছোট ছোট পাস খেলে আক্রমণে ওঠার চেষ্টা চালাচ্ছিল বাগান ফুটবলাররা। তবে খেলার গতির বিপরীতে গিয়ে ইস্টবেঙ্গলও গোলের সুযোগ তৈরি করছিল। আসতে আসতে ইস্টবেঙ্গলও বল ধরে খেলার চেষ্টা চালাচ্ছিল। অপরদিকে ম্যাচের ১৫ মিনিটে বক্সের ভেতরে একটি শট নেন জেমি ম্যাকলারেন। বাঁ প্রান্ত বরাবর বারংবার আক্রমণ তুলে আনছিল লিস্টন কোলাসো। ম্যাচের ১৮ মিনিটে গোল পেয়ে গিয়েছিলেন মানবীর সিং। তবে অফসাইডের কারণে বাতিল করা হয় সেটি। অপরদিকে তালালের একক দক্ষতায় ইস্টবেঙ্গল প্রথম কর্নার পেলেও সেটির ফায়দা তুলতে পারেননি তারা। ম্যাচের ২৬ মিনিটে প্রায় গোল পেয়ে গেছিলেন মাদিহ তালাল। তবে অল্পের লক্ষ্যভ্রষ্ট হয় তাঁর শট। ম্যাচের ৩০ মিনিটে লিস্টন কোলাসোর দারুন শট রুখে দেন লাল-হলুদ গোলরক্ষক প্রভসুখান গিল। জলপানের বিরতির পরেই আরেকটি ফ্রিকিক পায় ইস্টবেঙ্গল তবে সেখান থেকেও কিছু আশানুরূপ ফল করতে পারেননি ফুটবলাররা। অবশেষে ম্যাচের ৪১ মিনিটে গোল করে যান মোহনবাগানের অজি তারকা জেমি ম্যাকলারেন। ডানপ্রান্ত থেকে মানবীরের ডিফেন্স চের পাসকে জালে জড়িয়ে দেন তিনি। ফলে প্রথমার্ধের শেষে ১-০ গোলে এগিয়ে থাকে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ইস্টবেঙ্গল দলে পরিবর্তন করেন হেড কোচ ব্রুজো। ডেভিডকে তুলে পিভি বিষ্ণুকে মাঠে নামান লাল-হলুদ হেড স্যার। অপরদিকে প্রথমার্ধ যেখানে শেষ করেছিল মোহনবাগান, দ্বিতীয়ার্ধেও সেই খেলা বজায় রাখে বাগান ফুটবলাররা। বামপ্রান্ত বরাবর বারংবার ভয়ংকর হয়ে উঠছিলেন লিস্টন। অপরদিকে ম্যাচের ৫৬ মিনিটে ফাউল করে বসেন সবুজ-মেরুনের রক্ষণের ফুটবলার আলবার্তো রদ্রিগেজ। ফলে হলুদ কার্ড দেখতে হয় তাঁকে। ৫৯ মিনিটে ইস্টবেঙ্গলের পাওয়া কর্নার থেকে প্রতি আক্রমণে উঠে আসে মোহনবাগান। সেখান থেকে লিস্টনের গোলমুখি শট রুখে দেন ইস্টবেঙ্গলের গোলরক্ষক গিল। এদিনের ম্যাচে একদমই নিজের চেনা ছন্দে খেলতে পারছিলেন না লাল-হলুদ অধিনায়ক ক্লেইটন সিলভা। ফলে ম্যাচের ৬৪ মিনিটে, তাঁর পরিবর্তে মাঠে নামেন গতবার আইএসএলের গোল্ডেন বুট বিজয়ী দিমিত্রিয়স দিমানতাকোস। অন্যদিকে ৭০ মিনিটের পরে মাঠে নামেন বাগান জনতার নয়নের মণি দিমিত্রি পেত্রাতোস। মাঠের বাইরে চলে যান প্রথমে মোহনবাগানকে গোল করে এগিয়ে দেওয়া জেমি ম্যাকলারেন। অপরদিকে পরিবর্তন আনে ইস্টবেঙ্গলও। নন্দকুমার এবং রাকিপের জায়গায় মাঠে আসেন নুঙ্গা এবং জেসিন টিকে। ম্যাচের ৭৪ মিনিটে গ্রেগ স্টুয়ার্টের একটি অনবদ্য শট একটুর জন্য বার ঘেষে চলে যায়। তবে ম্যাচের শেষের দশ মিনিটে জলে উঠতে শুরু করে ইস্টবেঙ্গল ফুটবলাররা। তবে তাতেও কাজের কাজ কিছুই হয় নি। উল্টে ৮৭ মিনিটে বক্সের ভিতরে দিমি পেত্রাতোসকে ফাউল করে বসেন গোলরক্ষক প্রভসুখন গিল। এর ফলে পেনাল্টি পেয়ে যায় মোহনবাগান। সেই পেনাল্টি থেকে জোড়ালো শটে বল জালে জড়িয়ে ব্যবধান বাড়ান পেত্রাতোস। গোলের পরে দেখা যায় তাকে সমর্থকদের দিকে উদ্দেশ্য করে তাঁর সেই চেনা সেলিব্রেশন করতে। অবশেষে ২-০ গোলে ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে, লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে এল হোসে মোলিনার দল।

Continue Reading

আইএসএল

ISL 2024/25: ডার্বিকেই ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচ হিসেবে দেখছেন বিনো জর্জ

Published

on

নিজস্ব প্রতিনিধি: এর আগে বাতিল করা হয়েছিল ডুরান্ড কাপের ডার্বি। ফলে এই মরশুমে প্রথমবারের জন্য মুখোমুখি হতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান। আগামীকাল যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে ডার্বি ম্যাচে মুখোমুখি হওয়ার আগে এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে এলেন ইস্টবেঙ্গল দলের অন্তর্বর্তীকালীন কোচ বিনো জর্জ এবং অধিনায়ক সাউল ক্রেসপো।

আইএসএলে ইতিমধ্যেই কলকাতা ডার্বির পারদ চড়ছে। মরসুমের প্রথম বড় ম্যাচ নিয়ে ইস্ট-মোহন সমর্থকেদের উত্তেজনা তুঙ্গে। যদিও আইএসএলের পয়েন্ট টেবিলে নজর রাখলে দেখা যাবে, একদম তলানিতে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। আর চার নম্বর স্থানে রয়েছে মোহনবাগান। ইতিমধ্যেই কার্লেস কুয়াদ্রাত জামানা শেষ হয়েছে লাল-হলুদে। এখন দলের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন অন্তর্বর্তীকালীন কোচ বিনো জর্জ। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে কলকাতা লিগের ডার্বি নিয়ে তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “কলকাতা লিগে আমার কোচিংয়ে মোহনবাগানকে হারিয়েছি। তবে আইএসএল এবং কলকাতা লিগের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। তবে ডার্বি জিতে তিন পয়েন্ট পেতে আমরাও মুখিয়ে রয়েছি”। অপরদিকে ইস্টবেঙ্গলের নবনিযুক্ত কোচের ব্যাপারে বিনোকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “প্রতিদিন কোচের সঙ্গে দলের ব্যাপারে আলোচনা হয়। সেই মত করেই অনুশীলনও হয়েছে। তিনি নিজেও মুখিয়ে রয়েছেন দলের সঙ্গে যুক্ত হতে। আমরাও তৈরি জিততে। এবারে দেখা যাক আগামীকাল মাঠে কী হয়”।

এছাড়া বিনো জর্জের তত্ত্বাবধানে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচ খেলেছিল ইস্টবেঙ্গল। সেই প্রসঙ্গে তাকে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, “শেষ ম্যাচে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে আমরা যথেষ্ট ভাল ফুটবল খেলেছি। অনেক আক্রমণের পরেও গোল আসেনি। এটাই ফুটবল। আমরা যদি গোলের সুযোগ কাজে লাগাতে পারতাম, তাহলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হত”।

অপরদিকে ইস্টবেঙ্গল অধিনায়ক সউল ক্রেসপোকে ম্যাচ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “এই মরশুম আইএসএলে আমাদের প্রথম তিন পয়েন্ট প্রয়োজন। তাই এই ম্যাচে পুরো ফোকাস করছি”। অপরদিকে মোহনবাগান দল নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি জানান, “আমরা নিজেদের খেলায় ফোকাস করছি। ওদের আক্রমণভাগ সম্পর্কে আমরা জানি। তবে আমাদের দলে যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা সকলেই মোহনবাগানের বিরুদ্ধে খেলেছে। তাই আমরা ভালো ফুটবল খেলতে পারলে অবশ্যই তিন পয়েন্ট অর্জন করতে পারব”। এবারের আইএসএলে পয়েন্ট তালিকায় সবার শেষে থাকলেও ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া লাল-হলুদ ব্রিগেড। এবারে দেখার শনিবারের কলকাতা ডার্বি জিতে জয়ের সরণিতে ফিরতে পারে কিনা ইস্টবেঙ্গল।

Continue Reading

Trending