Connect with us

আন্তর্জাতিক ফুটবল

ইউরোপ সেরার লড়াইয়ে স্পেন বনাম ইংল্যান্ড

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ এক মাসের লড়াই শেষ। এবার ইউরোপ সেরাকে বেছে নেওয়ার পালা। এবছরের ইউরো কাপ যেমন একাধিক অঘটনের সাক্ষী থেকেছে, তেমনই আবার জন্ম দিয়েছে নতুন তারকার। সাক্ষী থেকেছে হার না মানা লড়াইয়ের। রবিবার মধ্যরাতে সব কিছুর অবসান হবে। চলতি ইউরো কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হতে চলেছে স্পেন এবং ইংল্যান্ড। একদিকে তারুণ্যে ভরপুর ধারাবাহিক স্প্যানিশ ব্রিগেড। অন্যদিকে, সাউথগেটের পরিকল্পনা মাফিক ফুটবল। শেষ হাসি হাসবে কে?

২০১২ সালের পর আরও একবার ইউরোপ সেরা হওয়ার হাতছানি স্পেনের সামনে। চলতি ইউরো কাপে পারফরম্যান্সের নিরিখে অপ্রতিরোধ্য স্পেন নামবে ফেভারিট হিসেবে। এবারের ইউরো কাপে এখনও পর্যন্ত একটাও ম্যাচ হারেনি তারা। স্পেনের কাছে এটি পঞ্চম ইউরো ফাইনাল। এর আগে, চারবার ফাইনালে উঠে জিতেছে তিনবার। সেমিফাইনালে দুর্দান্ত লড়াই করে ফ্রান্সকে ছিটকে দিয়েছে লুইজ দে লা ফুয়েন্তের দল। পেদ্রি, কারভাহালকে ছাড়াও জিততে কোন সমস্যা হয়নি লামিন ইয়ামালদের। চোটের জন্য ফাইনালেও পেদ্রিকে পাবেন না দে লা ফুয়েন্তে। তবে কার্ড সমস্যা কাটিয়ে দলে ফিরছেন স্প্যানিশ রক্ষণের ভরসা কারভাহাল। যদিও ইউরোপ সেরার লড়াইয়ের মঞ্চে নজর থাকবে স্পেনের তরুণ তুর্কী লামিন ইয়ামালের দিকে। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে দুরন্ত একটি গোল করেছিলেন। পাশাপাশি মাঝমাঠে রড্রি, ফ্যাভিয়ান রুইজরাও দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন। সব মিলিয়ে ইউরোপ সেরা হওয়ার দৌড়ে অনেকটাই এগিয়ে দে লা ফুয়েন্তের স্পেন।

অন্যদিকে, গ্যারেথ সাইথগেটের ইংল্যান্ড টানা দু-বার ইউরো ফাইনাল খেলবে। ২০২০-র ইউরোয় ইংল্যান্ড পরাস্ত হয়েছিল ইতালির কাছে। ইউরো ফাইনালে মাঝমাঠের দখল নেওয়ার লড়াই হবে বেলিংহ্যামের সঙ্গে অলমোর। দু’জনেই নিজের নিজের দলের মাঝমাঠের ভরসা। চলতি ইউরো কাপে ভালো ছন্দে রয়েছেন বেলিংহাম। স্প্যানিশ রক্ষণ ভেদ করতে সাউথগেটের মূল অস্ত্র হতে পারেন তিনি। বেলিংহামকে ভরসা দেওয়ার জন্য ইংল্যান্ড আক্রমণভাগে রয়েছেন হ্যারি কেন এবং ফিল ফোডেন। এবারে দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন ইংল্যান্ডের গোলরক্ষক জর্ডন পিকফোর্ড। সেমিফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে আটকে দিয়ে ফাইনালে উঠেছে তাঁরা। দুই দেশের সর্বশেষ দ্বৈরথটি হয়েছিল ২০১৮ সালের ১৫ অক্টোবর নেশনস লিগের লিগ পর্বে। গত ছয় বছরে এই প্রথম স্পেন-ইংল্যান্ড দ্বৈরথ হতে চলেছে। এখন দেখার ইউরোপ সেরা হওয়ার মঞ্চে কে কাকে টেক্কা দেয়।

আন্তর্জাতিক ফুটবল

গোলের বন্যা বায়ার্নের, জয় পেলো রিয়াল

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: জয় দিয়ে ইউসিএল অভিযান শুরু করল রিয়াল মাদ্রিদ এবং বায়ার্ন মিউনিখ। এমবাপে, এন্ড্রিক এবং রুডিগারের গোলে স্টুটগার্টকে হারাল রিয়াল। অপরদিকে প্রথম ম্যাচেই ডায়নামো জাগরেবকে ছারখার করে দিল বায়ার্ন মিউনিখ।

ঘরের মাঠে ডায়নামো জাগরেবকে একেবারে দুর্মুশ করে দিল বায়ার্ন মিউনিখ। ৯-২ গোলে বিরাট জয় দিয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অভিযান শুরু করল বায়ার্ন। ম্যাচের প্রথম থেকেই ক্রমাগত আক্রমণ চালিয়ে যেতে থাকে হ্যারি কেনরা। ম্যাচের ১৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে প্রথম গোলটি করেন হ্যারি কেন। ৩৩ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি করেন গুয়েরেইরো এবং ৩৮ মিনিটে গোল করেন অলিসে। প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় বায়ার্ন। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই দুটি গোল করে ম্যাচে ব্যবধান কমায় ডায়নামো জাগরেব। ৪৮ এবং ৫০ মিনিটে গোল করেন পেটকোভিচ ও ওগিওয়ারা। তার পর থেকে বায়ার্নকে আর ধরা সম্ভব হয়নি। আরও তিনটি গোল করেন হ্যারি কেন, এবং একাই এই ম্যাচে মোট চারটি গোল করেন তিনি। তার মধ্যে তিনটি গোল আসে পেনাল্টি থেকে। এছাড়াও একটি করে গোল করেন সানে এবং গোরেটজকাও। দুটি গোল করেন অলিসে। ইউসিএলের প্রথম ম্যাচে গোল সংখ্যা বাড়িয়ে রেখেই শুরু করলো ভিনসেন্ট কোম্পানির দল।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অন্যদিকে প্রথম ম্যাচেই জয় পেল রিয়াল। রিয়াল জিতল ৩-১ গোলে। শুরুর থেকেই খেলায় আধিপত্য তুলনামূলক বেশিই থাকে রিয়ালের। আক্রমণ প্রতিআক্রমণেই চলতে থাকে খেলা, কিন্তু প্রথমার্ধে গোলশূন্য অবস্থাতেই সাজঘরে যায় দুটি দল। দ্বিতীয়ার্ধের একদম শুরুর দিকে ৪৬ মিনিটে ইউসিএলে রিয়ালের হয়ে প্রথম গোলটি করে ফেলেন কিলিয়ান এমবাপে। তারপর ৬৮ মিনিটে উন্ডাভের গোলে সমতায় ফেরে স্টুটগার্ট। জয়ের লক্ষ্যে আক্রমণের চাপ বাড়ায় রিয়াল। তার ফলস্বরূপ ৮৩ মিনিটে আন্তোনিও রুদিগারের গোলে আবারও ম্যাচে এগিয়ে যায় তারা। অবশেষে সংযোজিত সময়ে এন্ড্রিকের করা গোল থেকে জয় পায় রিয়াল মাদ্রিদ।

Continue Reading

আন্তর্জাতিক ফুটবল

জিরোনাকে হারিয়ে লা লিগার শীর্ষে বার্সেলোনা

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: শোনা যায় ইয়ামালকে দলে নিতে পিএসজি ২৩০০কোটি টাকার অফার করেছিল বার্সেলোনাকে। কিন্তু সেই অফার ফিরিয়ে দেয় কাতালান ক্লাব। আর সেই লামিন ইয়ামালের জোড়া গোলেই ম্যাচ জিতে লা লিগার শীর্ষেই বিরাজমান থাকল বার্সেলোনা। লা লিগার ম্যাচে ৪-১ গোলে জিরোনাকে হারাল বার্সেলোনা।

মাত্র ১৭ বছর বয়সেই বিশ্বফুটবল তথা বার্সেলোনা সমর্থকদের নয়নের মনি হয়ে উঠেছেন ইয়ামাল। ইতিমধ্যেই ইউরো কাপের মঞ্চে নিজেকে প্রমাণ করেছেন তিনি। গত মরশুমটা বার্সেলোনার খুব একটা ভালো যায়নি। মরসশুম শেষে কোচের পদ থেকে সরেছেন ক্লাবের কিংবদন্তি খেলোয়াড় তথা কোচ জাভি। দ্বিতীয় স্থানে গত মরশুম শেষ করলেও, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের থেকে ১০ পয়েন্টে পিছিয়ে থাকে তারা।

গত মরশুমে এই জিরোনার কাছে দুটো ম্যাচেই হারের মুখ দেখতে হয়েছিল বার্সেলোনাকে। এবার জিরোনাকে তাদেরই ঘরের মাঠে ৪-১ গোলে হারিয়ে বদলা নিল বার্সেলোনা। ম্যাচের ৩০ মিনিটের মাথায় প্রথম গোলটি করেন ইয়ামাল। তারপর ৩৭ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন ইয়ামাল। বক্সের ভেতর ডিফেন্ডারদের কাটিয়ে বাঁ পায়ের বাঁকানো শট জালে জড়ান তিনি। এই গোলটি দেখামাত্রই সবার মনে পড়ে যায় ক্লাবের কিংবদন্তি খেলোয়াড় মেসির কথা।

ম্যাচের ৪৭ মিনিটে বার্সেলোনার হয়ে ব্যবধান বাড়ান ড্যানি ওলমো। চতুর্থ গোলটি করেন পেদ্রি ম্যাচের ৬৪ মিনিটে। জিরোনার স্টুয়ানি ৮০ মিনিটে একটি গোল পরিশোধ করলেও তার অনেকক্ষণ আগেই ম্যাচের ফলাফল করে দিয়েছিলেন কাতালানদের তরুণ খেলোয়াড়েরা।

ইতিমধ্যেই লামিনে ইয়ামল লা লিগার চারটি ম্যাচে তিনটি গোল এবং চারটি অ্যাসিস্ট করে ফেলেছেন। স্বভাবত তাঁকে নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী বার্সেলোনার নতুন কোচ হান্সি ফ্লিকও। তাঁর পা থেকে আরও গোল দেখতে মুখিয়ে থাকবেন সারা বিশ্ব তথা বার্সেলোনা সমর্থকেরা।

Continue Reading

আন্তর্জাতিক ফুটবল

প্রত্যাবর্তনে জোড়া গোল করলেন মেসি

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: চোট সরিয়ে ২ মাস বাদে মাঠে ফিরলেন লিওনেল মেসি। আর মাঠে নেমেই জোড়া গোল এল তাঁর পা থেকে। নিজেদের ঘরের মাঠে ফিলাডেলফিয়াকে ৩-১ গোলে হারাল ইন্টার মিয়ামি।

কোপা ফাইনালে চোটের পর সুস্থ হয়ে আবারও এমএলএসে ফিরলেন লিওনেল মেসি। আর ফিরেই নিজের হার না মানা মানসিকতা দেখালেন তিনি। জুন মাসের ১ তারিখ এমএলএসে শেষ ম্যাচ খেলেছিলেন মেসি। তারপর চোট থেকে ফেরত এসে পুরো ৯০ মিনিট তিনি খেললেন। মিয়ামির ঘরের মাঠে ফিলাডেলফিয়া, মাইকেল উরহের গোলে গোলে এগিয়ে যায়। যদিও বেশিক্ষণ সেই গোল ধরে রাখতে পারেনি তারা। লুইজ সুয়ারেজের বাড়ানো বল থেকে ম্যাচের ২৬ মিনিটের মাথায় দলকে সমতায় ফেরান লিওনেল মেসি। ঠিক তার কিছুক্ষণ পরেই ম্যাচের ৩০ মিনিটের মাথায় জর্দি আলবার বাড়ানো বল থেকে আবারও গোল করেন সেই মেসি। ম্যাচের একদম শেষ মুহূর্তে মেসির বাড়ানো বল থেকে গোল করে মিয়ামির জয় নিশ্চিত করেন লুইস সুয়ারেজ।

ইতিমধ্যেই লিগের ভালো জায়গায় রয়েছে মেসির দল। দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে ফিরে পাওয়াতে তাদের খেলা যে আরও ধারালো হবে সেটা বলাই যায়।

Continue Reading

Trending