Connect with us

অন্যান্য খেলা

ইউএস ওপেন থেকে সরে দাঁড়ালেন জোকোভিচ

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক : অস্ট্রেলিয়া ওপেন থেকে আগেই নাম সরিয়ে নিয়েছিলেন জোকোভিচ। এবার ইউএস ওপেন থেকেও নিজের নাম সরিয়ে নিলেন। কারণ একটাই। ইউএস ওপেনে খেলার জন্য কোভিড টিকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু টিকা তিনি নেবেন না। বৃহস্পতিবার টুইট করে এমনটাই জানিয়েছেন নোভাক জোকোভিচ।

টুইটারে তিনি লেখেন, “এবারের ইউএস ওপেনের জন্য আমি নিউইয়র্ক যেতে পারবো না। সকলের সহযোগিতার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আমার সতীর্থদের জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল। আগামী দিনে আবারও কোর্টে নামার অপেক্ষায় রইলাম।” পাশাপাশি নিজের শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি বিশেষ নজর দিচ্ছেন জোকোভিচ এমনটাও জানিয়েছেন তিনি নিজেই।

প্রসঙ্গত কোভিডের টিকা না নেওয়ার কারণে এই বছরের শুরুতেই অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলতে পারেননি তিনি। মেলবোর্নেই আটকানো হয়েছিল তাকে। এরপর আদালতের নির্দেশে সার্বিয়া ফেরত পাঠানো হয় জোকোভিচকে। যদিও পরের দুটি গ্র্যান্ড স্ল্যামে খেলেছিলেন তিনি। উইম্বলডন চ্যাম্পিয়নও হয়েছিলেন।

২১ তম গ্র্যান্ড স্ল্যাম জেতার পরেই ইউএস ওপেন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছিল। আমেরিকার তরফ থেকে স্পষ্ট জানানো হয়েছিল টিকা না নিলে সেই দেশে ঢুকতে দেওয়া হবে না। এবং সে দেশের সরকারের কথাই মেনে চলবে ইউএস ওপেন কর্তৃপক্ষ এটাও জানানো হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও নিজের সিদ্ধান্ত পাল্টাচ্ছেন না জোকোভিচ।

অন্যান্য খেলা

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর এবার অলিম্পিক আয়োজন নিয়েও চলছে ভারত-পাক দ্বন্দ্ব। জানতে পড়ুন…

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: ইতিমধ্যে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন নিয়ে বিতর্ক রয়েছেই। ভারত পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকিস্তান যাবেননা তারা। সেই বিষয়ে সরকারিভাবে আইসিসিকে নিজেদের অবস্থান জানিয়েছে বিসিসিআই। এছাড়াও পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে নাম প্রত্যাহারের পদক্ষেপও নিতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। এবারে এই বিতর্কের রেশ পড়ছে ক্রিকেটের বাইরেও। ২০৩৬ সালের অলিম্পিক আয়োজনের জন্য আনুষ্ঠানিক বিড করতে চলেছে ভারত। এবারে পাকিস্তান সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী সেই প্রচেষ্টার বিরোধীরা করতে পারে পাকিস্তানও।

অপরদিকে কোনও ক্রীড়াপ্রতিযোগিতায় ভারতের বিরুদ্ধে মাঠে নামতে চায় না পাকিস্তান। এদিকে আসন্ন ২০৩৬ সালে অলিম্পিক আয়োজনের দৌড়ে রয়েছে ভারত। ইতিমধ্যে সেই আয়োজনের কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে ভারতের মাটিতে। তবে পাকিস্তানের এক সংবাদমাধ্যমের দাবি যে, ভারতের মাটিতে অলিম্পিক আয়োজন করা নিয়ে বিরোধিতা করে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক সংস্থার কাছে আবেদনও করতে পারে পাকিস্তান। যার ফলে অলিম্পিক আয়োজনের জন্য কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে ভারতকে। এছাড়াও অলিম্পিক আয়োজনের দৌড়ে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো, পোল্যান্ড, তুরস্ক, দক্ষিণ কোরিয়া, এবং সৌদি আরবও।

Continue Reading

অন্যান্য খেলা

হকিকে বিদায় জানালেন রানি রামপাল

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: অবসর ঘোষণা করলেন ভারতীয় মহিলা দলের প্রাক্তন অধিনায়ক রানি রামপাল। মাত্র ১৪ বছর বয়সে ভারতের জার্সিতে অভিষেক ঘটে রানির। তারপর দেশের হয়ে ২৫০টি হকি ম্যাচ খেলে, ১০০টি গোল করেছেন তিনি। এছাড়াও অলিম্পিকের মঞ্চে ভারতকে নেতৃত্বও দিয়েছেন তিনি।

টোকিও অলিম্পিকে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছিল ভারতের মহিলা হকি দল। সেই দলের অধিনায়ক ছিলেন রানি। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই রানি অংশগ্রহণ করেছিলেন ২০১০ হকি বিশ্বকাপে এবং সেখানে সাতটি গোলও করেছিলেন তিনি। যার ফলে নবম স্থান অর্জন করেছিল ভারতীয় মহিলা হকি দল। ১৯৭৮ সালের পর, সেইবারে বিশ্বকাপের মঞ্চে সব থেকে ভাল প্রদর্শন ছিল ভারতের।

১৬ বছরের দীর্ঘ কেরিয়ারে, তিনি হয়ে উঠেছিলেন হকির জগতের কিংবদন্তি খেলোয়াড়। তবে ২৯ বছর বয়সেই, অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন রানি। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর তিনি জানিয়েছেন, “আমি কখনও ভাবিনি যে, ভারতের হয়ে আমি এতদিন ধরে খেলতে পারব। তবে এটা একটা অসাধারণ সফর ছিল। আমার লক্ষ্য ছিল সবসময় যে আমি ভারতের হয়ে খেলব। প্রবল দারিদ্র্যের মধ্যে বড় হওয়া সত্ত্বেও নিজের লক্ষ্য থেকে সরিনি কখনও”।

বহু প্রতিযোগিতায় রানির হাত ধরে অসামান্য সাফল্য পেয়েছে ভারত। তার মধ্যে ২০১৭ এবং ২০১৮ সালের মহিলাদের এশিয়া কাপে রুপো জয়ের সাফল্য অন্যতম। এছাড়াও ২০২০ টোকিও অলিম্পিকে রানির নেতৃত্বে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছিল ভারত, যা মহিলাদের হকিতে এখনও পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে ভাল সাফল্য। এছাড়া ২০১৬ সালে রানি অর্জুন সম্মানে সম্মানিত হন। তারপর ২০২০ সালে তিনি পান ‘খেলরত্ন’ পুরস্কার। এর সঙ্গে সেই বছরই পদ্মশ্রী সম্মান পান তিনি। অবশেষে ১৬ বছরের হকি কেরিয়ার থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিলেন রানি রামপাল।

Continue Reading

অন্যান্য খেলা

অ্যাথলিটস কমিশনের চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন মেরি কম

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে ততই বিতর্ক বাড়ছে। বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল প্যারিস অলিম্পিক শেষ হওয়ার আগে থেকেই। বিতর্কটি হল ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থার কর্মকান্ড নিয়ে। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলেছেন কিংবদন্তি বক্সার তথা রাজ্যসভার সাংসদ মেরি কম। তিনি অভিযোগ করেছেন যে, তিনি নিজে অ্যাথলিটস কমিশনের চেয়ারম্যান হওয়া সত্ত্বেও অলিম্পিক সংস্থা তাঁর কোনও পরামর্শে কর্ণপাত করে না।

ইন্ডিয়ান অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন, বিগত দুই বছর আগে দেশের সেরা ১০ জন ক্রীড়াবিদকে নিয়ে একটি অ্যাথলিটস কমিশন গঠন করেছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, দেশের সেরা ক্রীড়াবিদদের পরামর্শ শুনে দেশে অলিম্পিক স্পোর্টসের উন্নয়ন করা এবং অলিম্পিকেও ভালো ফল করা। কিন্তু মেরি কমের অভিযোগ যে, তিনি সেই অ্যাথলিটস কমিশনের চেয়ারম্যান হওয়া সত্ত্বেও আইওএ তাঁর কোনওরকম পরামর্শই শোনে না। নির্দিষ্টভাবে তিনি কাউকে দোষারোপ না করলেও, আইওএ প্রেসিডেন্ট পিটি ঊষাকে উদ্দেশ্য করে মেরি কম বলছেন, “আমরা আইওএকে এর আগে অনেক ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছিলাম কিন্তু আমাদের কোনও কথা তাঁরা শোনেননি”।

এ বছর প্যারিস অলিম্পিকের শেফ দ্য মিশন হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন মেরি কম। কিন্তু হঠাৎই সেই পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন তিনি। আইওএ প্রেসিডেন্ট পিটি উষাকে চিঠি দিয়ে নিজের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন মেরি। তিনি লেখেন, “আমরা সব সময়েই দেশের সেবা করতে তৈরি থাকি এবং যেকোনোভাবে সেই সেবা করতে পারাটা আমাদের কাছে খুবই সম্মানের। ব্যক্তিগত কিছু সমস্যার কারণে এই সম্মানজনক দায়িত্ব পালন করতে পারছি না আমি”। ব্যক্তিগত কারণ বললেও তার কাছে যে আইওএর সিদ্ধান্তের ক্ষোভটাই আসল কারণ, সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।

Continue Reading

Trending