Connect with us

অন্যান্য খেলা

অল্পের জন্য সোনা হাতছাড়া হলেও নিজের পারফরমেন্সে খুশি নীরজ…

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: নিজের লক্ষ্য পূরণ করতে পারেননি নীরজ চোপড়া। তার লক্ষ্য ছিল এবারের জ্যাভলিনে ৯০ মিটারের লক্ষ্যমাত্রা ছোঁয়া। স্টকহোমে অনুষ্ঠিত ডায়মন্ড লিগে ৮৯.৯৪ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে রুপো জিতেছেন নীরজ। তবে রুপো জিতলেও নিজের লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেননি ভারতের সোনার ছেলে।

যদিও সোনা জিততে পারার আক্ষেপ একেবারেই নেই নীরজের। স্টকহোমে দ্বিতীয় স্থানে শেষ করার পরে তিনি জানিয়েছেন, অদূর ভবিষ্যতেই তিনি ৯০ মিটার জ্যাভলিন ছোড়ার লক্ষ্যমাত্রা ছুঁয়ে ফেলবেন। তিনি বলছেন,”দেখুন আমার একটা বেশ ভাল অনুভূতি হচ্ছে। আমি প্রথম রাউন্ডেই ৮৯.৯৪ মিটার জ্যাভলিন ছুঁড়েছি, যা প্রায় ৯০ মিটারের কাছাকাছি। মাঝে একবার মনে হয়েছিল যে আমি ৯০ মিটার পার করে যাব। সেটা হল না। তাতে সমস্যা নেই। এই বছরে আরও কিছু প্রতিযোগিতা রয়েছে।’’

নীরজ বলেছেন, ‘‘প্রস্তুতি বেশ ভাল হচ্ছে। এটা আমার জন্য ভাল। সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করছি। ধীরে উন্নতি হওয়াই ভাল।’’ ২৪ বছরের অ্যাথলিট আরও বলেছেন, ‘‘চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও ভাললাগছে। খুশি কারণ নিজের সেরা পারফরম্যান্স করতে পেরেছি। আশা করছি এই বছরেই ৯০ মিটার ছুড়তে পারব।’’

প্রসঙ্গত এর আগে ফিনল্যান্ডে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় ৮৯.৩০ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছোঁড়েন নীরজ। এতদিন পর্যন্ত এটাই ছিল তার সেরা পারফরমেন্স। আর স্টকহোমে মাত্র ৬ সেন্টিমিটারের দূরত্বের ব্যবধানে তার ৯০ মিটারের মাইলফলক ছোঁয়া হল না।

সব থেকে বড় ব্যাপার হল তিনি প্রথম ভারতীয় যিনি ডায়মন্ড লিগে প্রথম টিনের শেষ করলেন। এরপর আসন্ন সেপ্টেম্বর মাসে জুরিখের ডায়মন্ড লিগে ভালো ফোন করার জন্য প্রস্তুতি নেবেন নীরজ। প্রতিটি ইভেন্টের সেরা ৬ জন অ্যাথলিট এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারেন। যোগ্যতা অর্জন পর্বে যারা ভাল পারফর্ম করেন তাদের মধ্যে সেরা ছয়জনকে বেছে নেওয়া হয়।

অন্যান্য খেলা

২০২৪ ডায়মন্ড লিগের ফাইনালে নিরাজ চোপড়া

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: প্যারিস অলিম্পিকের রুপো জয়ী নিরাজ চোপড়া কোয়ালিফাই করলেন ২০২৪ ডায়মন্ড লিগ ফাইনালে। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে এই ফাইনাল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে। ভারতের “গোল্ডেন বয়” নিরাজ চোপড়ার লক্ষ্য এখন সিজন শেষে আরেকটি ট্রফি জয় করা।

প্যারিস অলিম্পিকে রুপো পেলেও এই মরসুমের প্রথম থেকেই ফিটনেস সমস্যায় ভুগছিলেন নিরাজ। তবে তিনি জানিয়েছেন, “আমার প্রথম লক্ষ্য হল ডাক্তারের কাছে যাওয়া, চোটের সমস্যার সমাধান করা এবং যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব নিজেকে ১০০% ফিট করে ফেরা”

Continue Reading

অন্যান্য খেলা

প্যারিসে জোড়া সোনা ভারতের

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: সোমবার প্যারিসে পদকের বন্যা ভারতের। একই দিনে জোড়া স্বর্ণ পদক সহ ৭টি পদক জয় ভারতীয় প্যারা অ্যাথলিটরা। সোমবার ভারতকে প্যারিস প্যারালিম্পিকের দ্বিতীয় স্বর্ণপদক এনে দিলেন ২৯ বছর বয়সী ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় নীতেশ কুমার। প্রথমবার প্যারালিম্পিক্সে অংশগ্রহণ করেই সোনা জিতলেন নীতেশ। তারপর রাতে সুমিত আন্তিলের হাত ধরে এল ভারতের তৃতীয় স্বর্ণ পদক। ফাইনালে ৭০.৫৯ মিটার দুরত্বে জ্যাভলিন ছুঁড়ে জয় নিশ্চিত করেন তিনি।

একই দিনে মহিলাদের ব্যাডমিন্টনে আরও দুটি পদক আনলেন তুলসীমতি মুরুগেসন এবং মনীষা রামদাস। মহিলাদের ব্যাডমিন্টনের এসইউ-৫ বিভাগে রুপো পেলেন তুলসীমতি। একই বিভাগে ব্রোঞ্জ জিতেছেন মনীষা।

অন্যদিকে, ডিসকাস থ্রোয়ে রুপো জিতলেন যোগেশ কাঠুনিয়া। প্যারিস অলিম্পিক্সে ব্যর্থতার পর, প্যারালিম্পিক্সে একের পর এক পদকে ঝুলি ভর্তি হচ্ছে ভারতের। পুরুষদের ডিসকাস থ্রো এর এফ-৫৬ বিভাগে নেমেছিলেন যোগেশ কাঠুনিয়া৷ টোকিওতেও একই বিভাগে দেশকে রুপো এনে দিয়েছিলেন তিনি। এবার লক্ষ্য ছিল সোনার। কিন্তু একটুর জন্য স্বপ্ন পূরণ হল না। প্রথম থ্রো-তেই ৪২.২২ মিটার অতিক্রম করেন যোগেশ। ৪৬.৮৬ মিটার দুরত্ব অতিক্রম করে সোনা জিতেছেন ব্রাজিলের ক্লাউডিনি বাতিস্তা। পাশাপাশি হাই জাম্পে রুপো জিতেছেন নিশাদ কুমার। টোকিও থেকে প্যারিস, পদকের রঙ বদলায়নি নিশাদেরও। পুরুষদের হাই জাম্পের টি৪৭ ইভেন্টে রুপো জিতেছেন তিনি। একটা হাত নেই নিশাদের, তাও পরপর দুটো গেমসে রুপো জিতলেন তিনি। অন্যদিকে তীরন্দাজির মিক্সড টিম ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতলেন শীতল দেবী ও রাকেশ কুমার।

Continue Reading

Uncategorized

ফলাফল বদলাতে চান কুয়াদ্রাত

Published

on

রে স্পোটজ নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই মহারণ। দীর্ঘ ৯ বছর পরে ফের একবার এএফসির কোনও প্রতিযোগিতায় নামতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। তবে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে এই ম্যাচে নামার আগে একেবারেই প্রতিশোধের কথা ভাবছেন না ইস্টবেঙ্গল হেড কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত। ২০১৮ সালে তিনি যখন বেঙ্গালুরু এফসির হেড কোচ ছিলেন, তখন এই আল্টিন আসিরের বিরুদ্ধেই এএফসি কাপের ইন্টার জোনাল সেমিফাইনালে হেরেছিল বেঙ্গালুরু।

এই ম্যাচটা কি তাহলে প্রতিশোধের? উত্তরে হাসি মুখে লাল-হলুদ হেড কোচ বললেন,”আমি একেবারেই প্রতিশোধের কথা ভাবছি না। এখানে আসার আগেই আমার ওদের কোচের সঙ্গে দেখা হল। ওরা প্রায় প্রতিটা এএফসি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে। শেষবার ওদের বিরুদ্ধে আমার দল বড় ব্যবধানে হেরেছিল। তবে এবারে আমি সেই ফলাফল বদলাতে চাই।”

তাঁর দলে বেশ কয়েকজন বিদেশি ফুটবলার থাকলেও, প্রতিপক্ষের স্কোয়াডে একজন বিদেশি ফুটবলারও নেই। এতে তাঁর দলের বাড়তি কোনও সুবিধা হবে কিনা, প্রশ্নের উত্তরে কুয়াদ্রাত বলেন, “বিদেশি ফুটবলার দলে থাকলে তা সব সময় দলকে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে সব দলই, একটা সেরা স্কোয়াড তৈরির চেষ্টা করে। আমরাও একটা ভালো স্কোয়াড তৈরির চেষ্টা করছি।”

দুটি প্রতিযোগিতা একসাথে খেলার কারণে, এএফসি কাপ এবং ডুরান্ড ডার্বি মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে খেলতে হবে লাল-হলুদ ব্রিগেডকে। যদিও কার্লেস এই ব্যাপারে চিন্তিত নন। তিনি বলেন, “এএফসি কাপ এবং ডার্বি পরপর হওয়ায় আমরা একেবারেই চিন্তিত নই। আমাদের এইরকম ম্যাচ খেলার জন্যই প্রস্তুতি নিতে হয়। আমার দলের ফুটবলাররা প্রত্যেকেই তৈরি। তবে বর্তমানে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য এএফসি কাপের ম্যাচে ভালো ফলাফল করা। তারপরে আমরা ডার্বি নিয়ে ভাবব।”

ইস্টবেঙ্গলে মরশুমের শুরু থেকেই চোট আঘাত লেগেই রয়েছে। যদিও বুধবারের ম্যাচের জন্য তাঁর স্কোয়াড যে পুরোপুরি তৈরি তা জানিয়ে দিলেন কুয়াদ্রাত। “জিকসন সহ সব ফুটবলাররাই স্কোয়াডে থাকবে। নিশু কুমার ছাড়া সকলেই এই ম্যাচের জন্য প্রস্তুত। তবে আমাদের দলের সব ফুটবলাররা ৯০ মিনিট খেলার জন্য প্রস্তুত নয়। সেই ফুটবলারদের প্রয়োজন মতো আমি ব্যবহার করব।”

পাশাপাশি সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের দলকে আন্ডারডগ বলে গেলেন লাল-হলুদ হেড কোচ। “আল্টিন এই দলটা দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে রেখেছে। শুধু তাই নয় ওরা পরপর এএফসি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণও করেছে। তাই আমি মনে করি এই ম্যাচে আমরা আন্ডারডগ হয়েই নামব।”

Continue Reading

Trending