আন্তর্জাতিক ফুটবল
AFC ACQ: কম্বোডিয়ার বিরুদ্ধে তার দল আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলবে, জানিয়ে দিলেন ইগর স্টিমাচ…
রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: বুধবার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে এএফসি এশিয়ান কাপের তৃতীয় রাউন্ডের যোগ্যতা অর্জনকারী পর্বের প্রথম ম্যাচে কম্বোডিয়ার মুখোমুখি হবে সুনীল ছেত্রীর ভারতীয় ফুটবল দল। তার আগে কঠোর অনুশীলনে ব্যস্ত ইগর স্টিমাচের ছেলেরা। ম্যাচের আগে সাংবাদিক সম্মেলনে মুখোমুখি হয়ে দলের হেড কোচ ইগর স্টিমাচ বলেন যে তার দল আবার আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরতে পেরে খুশির এবং তিনি চান কলকাতার সর্মথকরা মাঠে এসে দলকে সমর্থন করুন।
ইগর বলেন,” আমরা খুশি যে আবার আন্তর্জাতিক ফুটবলে আমরা ফিরছি। শেষ যে কয়েকটি ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলা হয়েছে তার মধ্যে একটিতে আমরা দুর্ভাগ্যবশত হেরে গেছি। তবে আমরা সকলেই একজোট হয়ে এই যোগ্যতা অর্জনকারী ম্যাচগুলি খেলতে চাই এবং আমরা আশাবাদী যে আমরা যোগ্যতা অর্জন করব। এর পাশাপাশি যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে আমি আশা করব যে সর্মথকরা গোটা মাঠ ভরিয়ে দেবে এবং সর্মথকরা মাঠে এলে সেটা দলের ফুটবলারদের উদ্বুদ্ধ করবে। আর তাতে তারা আরো বেশি উদ্বুদ্ধ হয়ে ভালো খেলবে এবং দলকে জেতানোর জন্য ঝাপাবে।
কম্বোডিয়ার মত দুর্বল দলের বিরুদ্ধে ভারত কি সহজেই ২-০ অথবা ৩-০ ব্যবধানে জিততে পারবে? এই প্রশ্নের উত্তরে খানিকটা রাগান্বিত হয়েই ভারতীয় দলের হেড কোচ ইগর স্টিমাচ বলেন,”দেখুন আমি সকল প্রতিপক্ষকে সম্মান করি এবং আমি ফিফা ক্রমতালিকায় নজর দিই না। আমি মনে করি কাম্বোডিয়া এখানে শুধুমাত্র অংশ নিতে আসেনি, তারাও এখানে ম্যাচ জিতে এসেছে। ভারত যখন ফিফা ক্রমতালিকায় ১৫০তম স্থানে ছিল সেই সময়েও আমরা মাঠে নামতাম ফুটবল ম্যাচটা জিততে। তাই আমরা প্রত্যেক প্রতিপক্ষকে সম্মান করি, আর সেই কারণেই আমরা বলতে পারি না যে কোন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে আমরা খুব সহজেই জিতে যাব। সেটা বলা মানে প্রতিপক্ষকে অপমান করা। এই সব ম্যাচের জন্য আমাদের সবসময় নিজেদের মোটিভেট করতে হবে এবং আমাদের মধ্যে জয়ের খিদেটা থাকতে হবে। যদি তুমি দলকে সহজেই ম্যাচ জিতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত করো তবে সেটা একদমই হওয়ার নয়। সেইসব ৫০ বছর আগে হত। ১০০ নম্বর স্থান থেকে ১৮০ বা ২০০ নম্বর স্থান অবধিও কোনও ম্যাচই সহজ নয়। দুটি দলের মধ্যে ব্যবধান এক্ষেত্রে খুবই কম থাকে।”
কতসংখ্যক সমর্থক আশা করছেন এর উত্তর দিতে গিয়ে ইগর বলেন,”আমি আশা করি মাঠে ৫০ হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত থাকবেন। শেষবার আমরা যেবার কলকাতায় খেলতে এসেছিলাম সে সময় প্রচুর সমর্থন পেয়েছিলাম এবং তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। সেই সময় এই সমর্থকরাই আমাদের দলকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একেবারে শেষ মুহূর্তে ড্র করতে সাহায্য করেছিল। আমরা দুঃখিত ছিলাম যে কাতারে আমরা যখন খেলতে গিয়েছিলাম সে সময়ে ভারতীয় সমর্থকদের মাঠে প্রবেশ অধিকার দেওয়া হয়নি। আমাদের মনে রাখা উচিত ফুটবল সবসময় সমর্থকদের জন্য খেলা হয় এবং সেটাই সব সময় হওয়া উচিত। আমি খুব খুশি যে কলকাতায় আবার আমরা প্রচুর সমর্থন পেতে চলেছি।
কম্বোডিয়ার দলটি ভারতীয় ফুটবল দলের থেকে ফিফা ক্রমপর্যায়ে অনেকটাই নিচে রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সুনীলরা কি আক্রমনাত্মক ফুটবল খেলবেন? এর উত্তরে স্টিমাচ বলেন,”আমি এটুকু বলতে পারি আমরা সব ধরনের পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। আমাদের প্রমাণ করতে হবে যে এই ম্যাচে জয়ের জন্য আমরাই ফেভারিট এবং আমাদের কাম্বোডিয়াকে প্রথম থেকেই চাপে রাখতে হবে। এর পাশাপাশি ওরা যদি কাউন্টার অ্যাটাকে গোল করতে আসে আমাদের সেদিকেও নজর রাখতে হবে।”
তাকে প্রশ্ন করা হয় যে আই লিগের খেলোয়াড়দের কেন জাতীয় দলে ডাকা হচ্ছে না? উত্তরে ভারতীয় দলের হেড কোচ পরিষ্কার জানিয়ে দেন,”আমি একটা জিনিস পরিষ্কার করে দিয়েছে জাতীয় দলে আমি শুধুমাত্র ভারতবর্ষের সেরা ফুটবলারদের ডাকব আর দেশের সেরা ফুটবলাররা আইএসএলে খেলে। আমাদের এমন ফুটবলার দরকার যারা আমাদের উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।”
নিজের দলের ফরোয়ার্ড লাইন নিয়ে তিনি চিন্তিত কি না প্রশ্ন করা হলে ইগর বলেন,”আমার কাছে এটা ব্যাপার না যে দলের কে গোল করবে। আমার কাছে প্রধান ব্যাপার হল আমরা যখন খেলব তখন আমার দলের যে কেউ যেন গোল করে। আমরা যখন অনেক বেশি ভাল দল বেলারুশ, বাহারিন এবং জর্ডনের বিরুদ্ধে খেলেছিলাম সে সময় আমরা অনেক সুযোগ তৈরি করেছিলাম, তবে দুর্ভাগ্যবশত আমরা গোল করে উঠতে পারিনি। সুনীল ছেত্রীকে ছাড়া আমাদের ভাল সুযোগ তেমন তৈরি করা যায়নি, তবে আমাদের দলে এমন তরুণ ফুটবলাররা রয়েছে যারা আরো পরিশ্রম করলে ভারতের হয়ে অনেক ভালো খেলতে পারে।”
এর পাশাপাশি তিনি জানান রাহুল ভেকে চোটের কারণে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গিয়েছেন এবং তিনি ছাড়া বাকি সব ফুটবলার আপাতত সুস্থ।
ভারতীয় দল তথা এটিকে মোহনবাগানের তারকা ডিফেন্ডার সন্দেশ ঝিঙ্গান এই ম্যাচ নিয়ে বলেন,”আমাদের এই ক্যাম্পটা যথেষ্ট ছিল না সেটা কোচ স্যার বলেছেন ইতিমধ্যেই। তবে আমি আমাদের দলে বেশ কিছু উন্নতি দেখেছি এবং খেলোয়াড়রা প্রতিদিন নিজেদেরকে ছাপিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমাদের টিম যথেষ্ট মোটিভেটেড কারণ আমরা জানি যে আমাদের কি করতে হবে। আমি এটুকু বলতে পারি যে আমাদের গ্রুপের মধ্যে একটা উচ্চাকাঙ্ক্ষা রয়েছে কারণ আমরা জানি আমরা কি করতে পারি। আমাদের শুধু মাঠে গিয়ে নিজেদের সেরাটা দিতে হবে এবং আমরা যথেষ্ট আশাবাদী যে আমরা সেটা পারব।”
আন্তর্জাতিক ফুটবল
গোলের বন্যা বায়ার্নের, জয় পেলো রিয়াল
রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: জয় দিয়ে ইউসিএল অভিযান শুরু করল রিয়াল মাদ্রিদ এবং বায়ার্ন মিউনিখ। এমবাপে, এন্ড্রিক এবং রুডিগারের গোলে স্টুটগার্টকে হারাল রিয়াল। অপরদিকে প্রথম ম্যাচেই ডায়নামো জাগরেবকে ছারখার করে দিল বায়ার্ন মিউনিখ।
ঘরের মাঠে ডায়নামো জাগরেবকে একেবারে দুর্মুশ করে দিল বায়ার্ন মিউনিখ। ৯-২ গোলে বিরাট জয় দিয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অভিযান শুরু করল বায়ার্ন। ম্যাচের প্রথম থেকেই ক্রমাগত আক্রমণ চালিয়ে যেতে থাকে হ্যারি কেনরা। ম্যাচের ১৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে প্রথম গোলটি করেন হ্যারি কেন। ৩৩ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি করেন গুয়েরেইরো এবং ৩৮ মিনিটে গোল করেন অলিসে। প্রথমার্ধে ৩-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় বায়ার্ন। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই দুটি গোল করে ম্যাচে ব্যবধান কমায় ডায়নামো জাগরেব। ৪৮ এবং ৫০ মিনিটে গোল করেন পেটকোভিচ ও ওগিওয়ারা। তার পর থেকে বায়ার্নকে আর ধরা সম্ভব হয়নি। আরও তিনটি গোল করেন হ্যারি কেন, এবং একাই এই ম্যাচে মোট চারটি গোল করেন তিনি। তার মধ্যে তিনটি গোল আসে পেনাল্টি থেকে। এছাড়াও একটি করে গোল করেন সানে এবং গোরেটজকাও। দুটি গোল করেন অলিসে। ইউসিএলের প্রথম ম্যাচে গোল সংখ্যা বাড়িয়ে রেখেই শুরু করলো ভিনসেন্ট কোম্পানির দল।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অন্যদিকে প্রথম ম্যাচেই জয় পেল রিয়াল। রিয়াল জিতল ৩-১ গোলে। শুরুর থেকেই খেলায় আধিপত্য তুলনামূলক বেশিই থাকে রিয়ালের। আক্রমণ প্রতিআক্রমণেই চলতে থাকে খেলা, কিন্তু প্রথমার্ধে গোলশূন্য অবস্থাতেই সাজঘরে যায় দুটি দল। দ্বিতীয়ার্ধের একদম শুরুর দিকে ৪৬ মিনিটে ইউসিএলে রিয়ালের হয়ে প্রথম গোলটি করে ফেলেন কিলিয়ান এমবাপে। তারপর ৬৮ মিনিটে উন্ডাভের গোলে সমতায় ফেরে স্টুটগার্ট। জয়ের লক্ষ্যে আক্রমণের চাপ বাড়ায় রিয়াল। তার ফলস্বরূপ ৮৩ মিনিটে আন্তোনিও রুদিগারের গোলে আবারও ম্যাচে এগিয়ে যায় তারা। অবশেষে সংযোজিত সময়ে এন্ড্রিকের করা গোল থেকে জয় পায় রিয়াল মাদ্রিদ।
আন্তর্জাতিক ফুটবল
জিরোনাকে হারিয়ে লা লিগার শীর্ষে বার্সেলোনা
রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: শোনা যায় ইয়ামালকে দলে নিতে পিএসজি ২৩০০কোটি টাকার অফার করেছিল বার্সেলোনাকে। কিন্তু সেই অফার ফিরিয়ে দেয় কাতালান ক্লাব। আর সেই লামিন ইয়ামালের জোড়া গোলেই ম্যাচ জিতে লা লিগার শীর্ষেই বিরাজমান থাকল বার্সেলোনা। লা লিগার ম্যাচে ৪-১ গোলে জিরোনাকে হারাল বার্সেলোনা।
মাত্র ১৭ বছর বয়সেই বিশ্বফুটবল তথা বার্সেলোনা সমর্থকদের নয়নের মনি হয়ে উঠেছেন ইয়ামাল। ইতিমধ্যেই ইউরো কাপের মঞ্চে নিজেকে প্রমাণ করেছেন তিনি। গত মরশুমটা বার্সেলোনার খুব একটা ভালো যায়নি। মরসশুম শেষে কোচের পদ থেকে সরেছেন ক্লাবের কিংবদন্তি খেলোয়াড় তথা কোচ জাভি। দ্বিতীয় স্থানে গত মরশুম শেষ করলেও, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের থেকে ১০ পয়েন্টে পিছিয়ে থাকে তারা।
গত মরশুমে এই জিরোনার কাছে দুটো ম্যাচেই হারের মুখ দেখতে হয়েছিল বার্সেলোনাকে। এবার জিরোনাকে তাদেরই ঘরের মাঠে ৪-১ গোলে হারিয়ে বদলা নিল বার্সেলোনা। ম্যাচের ৩০ মিনিটের মাথায় প্রথম গোলটি করেন ইয়ামাল। তারপর ৩৭ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন ইয়ামাল। বক্সের ভেতর ডিফেন্ডারদের কাটিয়ে বাঁ পায়ের বাঁকানো শট জালে জড়ান তিনি। এই গোলটি দেখামাত্রই সবার মনে পড়ে যায় ক্লাবের কিংবদন্তি খেলোয়াড় মেসির কথা।
ম্যাচের ৪৭ মিনিটে বার্সেলোনার হয়ে ব্যবধান বাড়ান ড্যানি ওলমো। চতুর্থ গোলটি করেন পেদ্রি ম্যাচের ৬৪ মিনিটে। জিরোনার স্টুয়ানি ৮০ মিনিটে একটি গোল পরিশোধ করলেও তার অনেকক্ষণ আগেই ম্যাচের ফলাফল করে দিয়েছিলেন কাতালানদের তরুণ খেলোয়াড়েরা।
ইতিমধ্যেই লামিনে ইয়ামল লা লিগার চারটি ম্যাচে তিনটি গোল এবং চারটি অ্যাসিস্ট করে ফেলেছেন। স্বভাবত তাঁকে নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী বার্সেলোনার নতুন কোচ হান্সি ফ্লিকও। তাঁর পা থেকে আরও গোল দেখতে মুখিয়ে থাকবেন সারা বিশ্ব তথা বার্সেলোনা সমর্থকেরা।
আন্তর্জাতিক ফুটবল
প্রত্যাবর্তনে জোড়া গোল করলেন মেসি
রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: চোট সরিয়ে ২ মাস বাদে মাঠে ফিরলেন লিওনেল মেসি। আর মাঠে নেমেই জোড়া গোল এল তাঁর পা থেকে। নিজেদের ঘরের মাঠে ফিলাডেলফিয়াকে ৩-১ গোলে হারাল ইন্টার মিয়ামি।
কোপা ফাইনালে চোটের পর সুস্থ হয়ে আবারও এমএলএসে ফিরলেন লিওনেল মেসি। আর ফিরেই নিজের হার না মানা মানসিকতা দেখালেন তিনি। জুন মাসের ১ তারিখ এমএলএসে শেষ ম্যাচ খেলেছিলেন মেসি। তারপর চোট থেকে ফেরত এসে পুরো ৯০ মিনিট তিনি খেললেন। মিয়ামির ঘরের মাঠে ফিলাডেলফিয়া, মাইকেল উরহের গোলে গোলে এগিয়ে যায়। যদিও বেশিক্ষণ সেই গোল ধরে রাখতে পারেনি তারা। লুইজ সুয়ারেজের বাড়ানো বল থেকে ম্যাচের ২৬ মিনিটের মাথায় দলকে সমতায় ফেরান লিওনেল মেসি। ঠিক তার কিছুক্ষণ পরেই ম্যাচের ৩০ মিনিটের মাথায় জর্দি আলবার বাড়ানো বল থেকে আবারও গোল করেন সেই মেসি। ম্যাচের একদম শেষ মুহূর্তে মেসির বাড়ানো বল থেকে গোল করে মিয়ামির জয় নিশ্চিত করেন লুইস সুয়ারেজ।
ইতিমধ্যেই লিগের ভালো জায়গায় রয়েছে মেসির দল। দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়কে ফিরে পাওয়াতে তাদের খেলা যে আরও ধারালো হবে সেটা বলাই যায়।
-
আইএসএল9 months ago
বড় ধাক্কা কেরালা ব্লাস্টার্সের
-
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট11 months ago
ICC CWC 2023: বিশ্বকাপে যুগ্ম দ্রুততম ১০০০ রোহিতের, ভাঙলেন ছয়ের রেকর্ড…
-
ফুটবল11 months ago
এএফসি কাপ আয়োজনের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে
-
ফুটবল9 months ago
এশিয়ান কাপের সম্ভাব্য দল ঘোষণা করল ভারত
-
ফুটবল1 year ago
কলকাতায় প্রাক মরশুম প্রস্তুতি শুরু করল ইন্টার কাশি
-
ইস্টবেঙ্গল12 months ago
দলে আমূল পরিবর্তন, তবুও সুপার সিক্সের প্রথম ম্যাচেই হার ইস্টবেঙ্গলের
-
ফুটবল10 months ago
ঘরের মাঠে অসহায় আত্মসমর্পণ, এএফসি কাপে স্বপ্নভঙ্গ মোহনবাগানের
-
ফুটবল1 year ago
ফিফা বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারে ভারতের প্রথম দুটি হোম ম্যাচে আয়োজনের দায়িত্ব পেল ভুবনেশ্বর এবং গুয়াহাটি