Connect with us

Uncategorized

নতুন ক্লাবে পুরনো বন্ধু, মেসির জন্য অপেক্ষা করছে চমক

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: নতুন ক্লাবে যোগ দেওয়ার কথা ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন লিওনেল মেসি। মেজর লীগ সকার ক্লাব ইন্টার মিয়ামিতে এবার দেখা যাবে আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলারকে। চুক্তিও পাকা হয়ে গেছে। তবে তার ক্লাবে যোগ দেওয়ার আগে ক্লাবের পক্ষ থেকে নতুন চমক রইল বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন অধিনায়কের জন্য। কী সেই চমক? আসলে নতুন ক্লাবে পুরনো বন্ধুকে ফিরে পাচ্ছেন মেসি। লিওর যোগ দেওয়ার আগেই ইন্টারমিয়ামিতে কোচ হয়ে আসছেন জেরার্দো তাতা মার্তিনো। ২০১৩ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বার্সেলোনা এবং আর্জেন্টিনার তার অধীনে খেলেছেন মেসি। আবার সেই জুটির মেলবন্ধন নতুন করে আশা দেখাচ্ছে ইন্টার মিয়ামিকে।

বুধবার ক্লাবের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ” ‌ এমএলএস কাপ এবং এমএলএস বর্ষসেরা কোচের পুরস্কারপ্রাপ্ত, আর্জেন্টিনা এবং মেক্সিকোর জাতীয় দলের এককালীন ভারপ্রাপ্ত, বার্সেলোনার প্রশিক্ষণে অভিজ্ঞ কোচ খুব শীঘ্রই যোগ দিতে চলেছেন ক্লাবের সঙ্গে। চুক্তিপত্রের কিছু কাজ শেষ হলেই ক্লাব নতুন কোচ পাবে।” অন্যদিকে ক্লাবের কর্মকর্তা জর্জ মাস বলেছেন, “আমার মনে হয় আমাদের লক্ষ্যকে ছুঁয়ে দেখার জন্য ইনি সঠিক কোচ। তাতা অন্যতম সফল কোচদের একজন এবং অভিজ্ঞতার দিক দিয়েও অনেকের থেকে অনেকটাই এগিয়ে। আমি আশাবাদী দলকে নিয়ে উনি চমকপ্রদ কিছু করে দেখাতে পারবেন।”

গত বছর বিশ্বকাপে মেক্সিকোর জাতীয় দলের কোচ পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন মার্তিনো। ১৯৭৮ সালের পর এই প্রথম প্রতিযোগিতার গ্রুপ স্টেজ থেকেই বিদায় নিতে হয় মেক্সিকোকে। আর তারপরেই পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাতা। তবে তার এই বিরতি যে কোন ভাবেই মনে কোন দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে না এমনটাই জানিয়েছেন ক্লাবের অন্যতম মালিক ডেভিড বেকহ্যাম। “তাতা একজন অত্যন্ত সম্মানীয় ব্যক্তি। তার রেকর্ডই তার পরিচয়। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস ওর অভিজ্ঞতা এবং সাফল্য গোটা দলকে অনুপ্রাণিত করবে এবং পাশাপাশি সমর্থকদের মনে উচ্ছ্বাসের সৃষ্টি করবে। মাঠ এবং মাঠের বাইরে তার প্রভাব গোটা দলকে কিভাবে সংগঠিত করে সেটা দেখার জন্যও আমরা উৎসাহিত” বলেন বেকহ্যাম।

Uncategorized

সচিনের রাজকীয় অভ্যর্থনা

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: উইম্বলডনের সেন্টার কোর্টে রাজকীয় অভ্যর্থনা পেলেন কিংবদন্তি ভারতীয় ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকার। নিজের আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে নানা অনন্য রেকর্ড গড়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার। উইম্বলডনে এই কিংবদন্তিকে তাই অভ্যর্থনা জানালো টেনিস দুনিয়া। প্রসঙ্গত শনিবার উইম্বলডনে ক্যামেরন নরি বনাম আলেজান্ডার জেরেভের ম্যাচ চলাকালীন সেন্টার কোর্টে উপস্থিত ছিলেন সচিন। সেই সময় তাঁকে স্বাগত জানাতে স্টেডিয়ামে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্ত দেখানো হচ্ছিল। সাথে সাথে গোটা স্টেডিয়াম তাঁকে হাততালি দিয়ে অভ্যর্থনা জানায়। সচিন নিজেও উঠে দাঁড়িয়ে সকলের অভিবাদন গ্রহণ করেন। তিনি ছাড়াও ভিআইপি গ্যালারিতে এদিন উপস্থিত ছিলেন ইংল্যান্ডের তারকা ক্রিকেটার বেন স্টোকস, জস বাটলার এবং জো রুট। এছাড়াও ছিলেন ম্যাঞ্চেস্টার সিটির কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা।

Continue Reading

Uncategorized

দাপুটে জয় অস্ট্রেলিয়ার

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদন, ৬ জুন – দাপুটে জয় দিয়েই বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করল অস্ট্রেলিয়া। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওমানে মুখোমুখি হয়েছিল মিচেল মার্শের দল। মার্কস স্টয়নিসের দাপটে ৩৯ রানে ওমানকে হারালো অজিরা। ব্যাটে বলে আবারও একবার নিজের জাত চেনালেন স্টয়নিস।

টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় ওমান। ওপেন করতে নেমে ব্যাট হাতে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন ডেভিড ওয়ার্নার। ট্রাভিস হেডকে (১২) দ্রুত ফিরিয়ে দিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে বড় ধাক্কা দিয়েছিল ওমান। পাওয়ার প্লে শেষ হতেই ফিরে যান মার্শ (১৪)। খাতা খুলতে পারেননি গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তবে প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে উঠে শক্ত হাতে হাল ধরেন ডেভিড ওয়ার্নার এবং স্টয়নিস। মাত্র ৩৬ বলে ৬৭ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৫৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান ওয়ার্নার। নির্ধারিত কুড়ি ওভারে ১৬৪ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১২৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি ওমান। শুরু থেকেই নাথান এলিস, মিচেল স্টার্কদের দাপটে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে তার। ৫৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রায় ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় ওমান। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুটি করে উইকেট নেন স্টার্ক, নাথান এলিস এবং জাম্পা। একাই তিনটি উইকেট নেন মার্কস স্টয়নিস। অঅলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হলেন স্টয়নিস।

Continue Reading

Uncategorized

যুব ফুটবলারদের তুলে আনাই লক্ষ্য বাংলার ফুটবল এজেন্টের

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: ময়দানের সঙ্গে তার গভীর যোগাযোগ। কখনও লেখালেখি আবার কখনও ট্রান্সফার নিউজ ক্র‍্যাক করাই তার নেশা। ফুটবল ময়দানে অতিপরিচিত নাম প্রাচ্য সরকার। সাংবাদিকতা থেকে এখন নিজস্ব ফুটবল এজেন্সির মালিক। লক্ষ্যে অবিচল থেকেই এগিয়ে চলেছেন তিনি। প্রীতম কোটাল, ফারদিন আলি, সায়ন ভট্টাচার্য, দীপেন্দু বিশ্বাসের এজেন্ট তিনি। লক্ষ্য একটাই বাংলার তরুন ফুটবলারদের ভালো জায়গায় পৌঁছে দেওয়া। শুধুই ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্য নয়, ফুটবলের প্রতি গভীর ভালবাসা থেকেই এই কপ্রেন প্রাচ্য। সম্প্রতি ফিফা অনুমোদন পেয়েছেন। তার বিশ্বাস আরও এগিয়ে যেতে পারবেন তিনি। বাংলা তথা ভারতীয় ফুটবলে একটা ব্র‍্যান্ড তৈরি করতে চান তিনি। যার লক্ষ্য হবে ভালো ফুটবলারদের খুঁজে বের করে, তাদের সঠিক দিশা দেখানো।

Continue Reading

Trending