Connect with us

Uncategorized

মঙ্গোলিয়াকে ২-০ গোলে হারিয়ে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ অভিযান শুরু ভারতের…

Published

on

সৌম্যজিৎ দে ও শুভম মন্ডল, ভুবনেশ্বর: ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় দিয়ে অভিযান শুরু করল সুনীল ছেত্রীর নেতৃত্বাধীন ভারতীয় ফুটবল দল। কার্যত দুর্বল প্রতিপক্ষ মঙ্গোলিয়াকে ২-০ গোলে হারিয়ে এই টুর্নামেন্টে নিজেদের অভিযান শুরু করল ব্লু টাইগার্সরা।

ম্যাচ শুরুর দু’মিনিটের মধ্যেই এগিয়ে যায় ভারত। একেবারে শুরুতেই অনিরুদ্ধ থাপা ডান দিক থেকে একটি দারুণ ক্রস রাখেন। মঙ্গোলিয়ার গোলরক্ষক এন্তভিয়ান কোনওরকমে সেটি বাঁচালেও বল তার হাত থেকে ছিটকে বেরিয়ে যায়, এবং সেটি সাহালের পায়ে এলে, তিনি বল বলে রাখতে ভুল করেননি।

এরপর খেলার ১৪ মিনিটের মাথায় ভারতের দ্বিতীয় গোলটি করেন লালরিনজুয়ালা ছাঙতে। গোটা আক্রমণটা শুরু হয় একটি কর্নার থেকে। সেই কর্নারে সন্দেশ ঝিঙ্গানের হেড কোনরকমে রক্ষা করা হলেও, মঙ্গোলিয়ার ডিফেন্স বলটি পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারেনি। আর এই সুযোগটাই কাজে লাগাতে ভুল করেননি ছাঙতে। ওই ভিড়ের মধ্যেই গোলরক্ষককে সুযোগ না দিয়ে বল গোলে রাখেন তিনি। এরপর খেলার ১৭ মিনিটের মাথায় নিশ্চিত পেনাল্টি থেকে বঞ্চিত হয় ভারত। উদান্তা সিংকে বক্সের মধ্যে ফেলে দেন দুলোগান। ভারতীয় ফুটবলাররা পেনাল্টির আবেদন করলেও তাতে আমল দেননি রেফারি। বাকি অর্ধে ভারত আরও বেশ কয়েকটা সুযোগ তৈরি করলেও আর তা থেকে গোল হয়নি। প্রথমার্ধে একটি গোল ছাড়াও অনবদ্য ফুটবল খেলেন সাহাল আব্দুল সামাদ।

দ্বিতীয়ার্ধে সাহালের জায়গায় আসা রোহিত কুমারের হেড প্রথমে ক্রস বারে লাগে এবং তারপরে তা মঙ্গোলিয়ার গোলরক্ষকের হাতে লেগে বাইরে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে মঙ্গোলিয়া অনেক সঙ্গবদ্ধ ফুটবল খেলে, এবং অন্যদিকে ভারতীয় দল অনেক সুযোগ তৈরি করলেও ওড়িশার গরমে শেষদিকে তাদেরকেও হাপাতে দেখা যায়। শেষ পর্যন্ত আর কোনও গোল হয়নি দ্বিতীয়ার্ধে এবং ভারত মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে ২-০ গোলে জয়লাভ করে। গোটা ম্যাচে দারুণ খেলা লালরিনজুয়ালা ছাঙতে ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হন।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Uncategorized

সচিনের রাজকীয় অভ্যর্থনা

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: উইম্বলডনের সেন্টার কোর্টে রাজকীয় অভ্যর্থনা পেলেন কিংবদন্তি ভারতীয় ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকার। নিজের আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে নানা অনন্য রেকর্ড গড়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার। উইম্বলডনে এই কিংবদন্তিকে তাই অভ্যর্থনা জানালো টেনিস দুনিয়া। প্রসঙ্গত শনিবার উইম্বলডনে ক্যামেরন নরি বনাম আলেজান্ডার জেরেভের ম্যাচ চলাকালীন সেন্টার কোর্টে উপস্থিত ছিলেন সচিন। সেই সময় তাঁকে স্বাগত জানাতে স্টেডিয়ামে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্ত দেখানো হচ্ছিল। সাথে সাথে গোটা স্টেডিয়াম তাঁকে হাততালি দিয়ে অভ্যর্থনা জানায়। সচিন নিজেও উঠে দাঁড়িয়ে সকলের অভিবাদন গ্রহণ করেন। তিনি ছাড়াও ভিআইপি গ্যালারিতে এদিন উপস্থিত ছিলেন ইংল্যান্ডের তারকা ক্রিকেটার বেন স্টোকস, জস বাটলার এবং জো রুট। এছাড়াও ছিলেন ম্যাঞ্চেস্টার সিটির কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা।

Continue Reading

Uncategorized

দাপুটে জয় অস্ট্রেলিয়ার

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদন, ৬ জুন – দাপুটে জয় দিয়েই বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করল অস্ট্রেলিয়া। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওমানে মুখোমুখি হয়েছিল মিচেল মার্শের দল। মার্কস স্টয়নিসের দাপটে ৩৯ রানে ওমানকে হারালো অজিরা। ব্যাটে বলে আবারও একবার নিজের জাত চেনালেন স্টয়নিস।

টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় ওমান। ওপেন করতে নেমে ব্যাট হাতে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেন ডেভিড ওয়ার্নার। ট্রাভিস হেডকে (১২) দ্রুত ফিরিয়ে দিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে বড় ধাক্কা দিয়েছিল ওমান। পাওয়ার প্লে শেষ হতেই ফিরে যান মার্শ (১৪)। খাতা খুলতে পারেননি গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তবে প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে উঠে শক্ত হাতে হাল ধরেন ডেভিড ওয়ার্নার এবং স্টয়নিস। মাত্র ৩৬ বলে ৬৭ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৫৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফিরে যান ওয়ার্নার। নির্ধারিত কুড়ি ওভারে ১৬৪ রান তোলে অস্ট্রেলিয়া।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১২৫ রানের বেশি তুলতে পারেনি ওমান। শুরু থেকেই নাথান এলিস, মিচেল স্টার্কদের দাপটে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে তার। ৫৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রায় ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় ওমান। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুটি করে উইকেট নেন স্টার্ক, নাথান এলিস এবং জাম্পা। একাই তিনটি উইকেট নেন মার্কস স্টয়নিস। অঅলরাউন্ড পারফর্ম করে ম্যাচের সেরা নির্বাচিত হলেন স্টয়নিস।

Continue Reading

Uncategorized

যুব ফুটবলারদের তুলে আনাই লক্ষ্য বাংলার ফুটবল এজেন্টের

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: ময়দানের সঙ্গে তার গভীর যোগাযোগ। কখনও লেখালেখি আবার কখনও ট্রান্সফার নিউজ ক্র‍্যাক করাই তার নেশা। ফুটবল ময়দানে অতিপরিচিত নাম প্রাচ্য সরকার। সাংবাদিকতা থেকে এখন নিজস্ব ফুটবল এজেন্সির মালিক। লক্ষ্যে অবিচল থেকেই এগিয়ে চলেছেন তিনি। প্রীতম কোটাল, ফারদিন আলি, সায়ন ভট্টাচার্য, দীপেন্দু বিশ্বাসের এজেন্ট তিনি। লক্ষ্য একটাই বাংলার তরুন ফুটবলারদের ভালো জায়গায় পৌঁছে দেওয়া। শুধুই ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্য নয়, ফুটবলের প্রতি গভীর ভালবাসা থেকেই এই কপ্রেন প্রাচ্য। সম্প্রতি ফিফা অনুমোদন পেয়েছেন। তার বিশ্বাস আরও এগিয়ে যেতে পারবেন তিনি। বাংলা তথা ভারতীয় ফুটবলে একটা ব্র‍্যান্ড তৈরি করতে চান তিনি। যার লক্ষ্য হবে ভালো ফুটবলারদের খুঁজে বের করে, তাদের সঠিক দিশা দেখানো।

Continue Reading

Trending