Connect with us

অন্যান্য খেলা

ভোগাচ্ছে চোট, ফ্রেঞ্চ ওপেনে চিকিৎসককে সঙ্গে নিয়ে নামতে চলেছেন রাফায়েল নাদাল…

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: এই বছর দুরন্ত ছন্দে নিজের শুরুটা করলেও বর্তমানে ফের চোট আঘাতে জর্জরিত কিংবদন্তি টেনিস খেলোয়াড় রাফায়েল নাদাল। আসন্ন ফ্রেঞ্চ ওপেনে তিনি খেলতে নামবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় থাকলেও এখনই মনের জোর ছাড়তে রাজি নন এই টেনিস তারকা। আর সেই কারণেই ফ্রেঞ্চ ওপেনে নিজের চিকিৎসকের সঙ্গে রেখে নামতে চান নাদাল।

রেকর্ড সংখ্যক ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলেও আরও একবার এই গ্র্যান্ড স্ল্যাম জিততে মরিয়া নাদাল। এরই মাঝে পাঁজরের চোট সারিয়ে কোর্টে ফিরলেও ফের একবার পায়ের যন্ত্রণায় কাবু নাদাল। তবে ফরাসি ওপেন ফের একবার জিততে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন এই কিংবদন্তি টেনিস খেলোয়ার। আর সেই কারণেই চিকিৎসক সঙ্গে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন স্পেনের এই টেনিস খেলোয়াড়। ‌

নাদাল জানান,”আমার পায়ে ফের একবার যন্ত্রণা বেড়েছে। যেহেতু আমি একজন খেলোয়ার তাই আমাকে চোট নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। এটা নতুন কিছু নয়। সত্যি বলছি, দুর্ভাগ্যজনক ভাবে আমার প্রতিটা দিন আগের দিনের থেকে কঠিন হচ্ছে। তার মধ্যেও আমি ভীষণ ভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছি। এটা খুবই হতাশার যে বেশ কিছুদিন ধরে আমি ঠিক মতো অনুশীলনও করতে পারছি না।’’

যদিও কোর্টে ফেরার সময় থেকেই তার পা সমস্যা করছে বলে জানিয়েছিলেন এই ৩৫ বছর বয়সী টেনিস খেলোয়াড়। তিনি জানান,”আমি কোর্টে ফিরে আসার পর থেকেই আমার পাটা ভোগাচ্ছে। মনে খারাপ চিন্তা আসছে। যেমন খেলছি, তার থেকে অনেক ভাল খেলতে পারি।’’ ১৩ বার ফ্রেঞ্চ ওপেন চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন নাদাল। তিনি বলেছেন, ‘‘প্রথম যেটা করতে হবে, সেটা হল অনুশীলনের সময় পায়ের যন্ত্রণাটা বন্ধ করতে হবে। আমার চিকিৎসককে সঙ্গে নিয়েই প্যারিস যাব। উনি অবশ্যই আমাকে সাহায্য করতে পারবেন।”

অন্যান্য খেলা

২০২৪ ডায়মন্ড লিগের ফাইনালে নিরাজ চোপড়া

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: প্যারিস অলিম্পিকের রুপো জয়ী নিরাজ চোপড়া কোয়ালিফাই করলেন ২০২৪ ডায়মন্ড লিগ ফাইনালে। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে এই ফাইনাল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে। ভারতের “গোল্ডেন বয়” নিরাজ চোপড়ার লক্ষ্য এখন সিজন শেষে আরেকটি ট্রফি জয় করা।

প্যারিস অলিম্পিকে রুপো পেলেও এই মরসুমের প্রথম থেকেই ফিটনেস সমস্যায় ভুগছিলেন নিরাজ। তবে তিনি জানিয়েছেন, “আমার প্রথম লক্ষ্য হল ডাক্তারের কাছে যাওয়া, চোটের সমস্যার সমাধান করা এবং যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব নিজেকে ১০০% ফিট করে ফেরা”

Continue Reading

অন্যান্য খেলা

প্যারিসে জোড়া সোনা ভারতের

Published

on

রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: সোমবার প্যারিসে পদকের বন্যা ভারতের। একই দিনে জোড়া স্বর্ণ পদক সহ ৭টি পদক জয় ভারতীয় প্যারা অ্যাথলিটরা। সোমবার ভারতকে প্যারিস প্যারালিম্পিকের দ্বিতীয় স্বর্ণপদক এনে দিলেন ২৯ বছর বয়সী ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় নীতেশ কুমার। প্রথমবার প্যারালিম্পিক্সে অংশগ্রহণ করেই সোনা জিতলেন নীতেশ। তারপর রাতে সুমিত আন্তিলের হাত ধরে এল ভারতের তৃতীয় স্বর্ণ পদক। ফাইনালে ৭০.৫৯ মিটার দুরত্বে জ্যাভলিন ছুঁড়ে জয় নিশ্চিত করেন তিনি।

একই দিনে মহিলাদের ব্যাডমিন্টনে আরও দুটি পদক আনলেন তুলসীমতি মুরুগেসন এবং মনীষা রামদাস। মহিলাদের ব্যাডমিন্টনের এসইউ-৫ বিভাগে রুপো পেলেন তুলসীমতি। একই বিভাগে ব্রোঞ্জ জিতেছেন মনীষা।

অন্যদিকে, ডিসকাস থ্রোয়ে রুপো জিতলেন যোগেশ কাঠুনিয়া। প্যারিস অলিম্পিক্সে ব্যর্থতার পর, প্যারালিম্পিক্সে একের পর এক পদকে ঝুলি ভর্তি হচ্ছে ভারতের। পুরুষদের ডিসকাস থ্রো এর এফ-৫৬ বিভাগে নেমেছিলেন যোগেশ কাঠুনিয়া৷ টোকিওতেও একই বিভাগে দেশকে রুপো এনে দিয়েছিলেন তিনি। এবার লক্ষ্য ছিল সোনার। কিন্তু একটুর জন্য স্বপ্ন পূরণ হল না। প্রথম থ্রো-তেই ৪২.২২ মিটার অতিক্রম করেন যোগেশ। ৪৬.৮৬ মিটার দুরত্ব অতিক্রম করে সোনা জিতেছেন ব্রাজিলের ক্লাউডিনি বাতিস্তা। পাশাপাশি হাই জাম্পে রুপো জিতেছেন নিশাদ কুমার। টোকিও থেকে প্যারিস, পদকের রঙ বদলায়নি নিশাদেরও। পুরুষদের হাই জাম্পের টি৪৭ ইভেন্টে রুপো জিতেছেন তিনি। একটা হাত নেই নিশাদের, তাও পরপর দুটো গেমসে রুপো জিতলেন তিনি। অন্যদিকে তীরন্দাজির মিক্সড টিম ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতলেন শীতল দেবী ও রাকেশ কুমার।

Continue Reading

Uncategorized

ফলাফল বদলাতে চান কুয়াদ্রাত

Published

on

রে স্পোটজ নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই মহারণ। দীর্ঘ ৯ বছর পরে ফের একবার এএফসির কোনও প্রতিযোগিতায় নামতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল। তবে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে এই ম্যাচে নামার আগে একেবারেই প্রতিশোধের কথা ভাবছেন না ইস্টবেঙ্গল হেড কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত। ২০১৮ সালে তিনি যখন বেঙ্গালুরু এফসির হেড কোচ ছিলেন, তখন এই আল্টিন আসিরের বিরুদ্ধেই এএফসি কাপের ইন্টার জোনাল সেমিফাইনালে হেরেছিল বেঙ্গালুরু।

এই ম্যাচটা কি তাহলে প্রতিশোধের? উত্তরে হাসি মুখে লাল-হলুদ হেড কোচ বললেন,”আমি একেবারেই প্রতিশোধের কথা ভাবছি না। এখানে আসার আগেই আমার ওদের কোচের সঙ্গে দেখা হল। ওরা প্রায় প্রতিটা এএফসি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে। শেষবার ওদের বিরুদ্ধে আমার দল বড় ব্যবধানে হেরেছিল। তবে এবারে আমি সেই ফলাফল বদলাতে চাই।”

তাঁর দলে বেশ কয়েকজন বিদেশি ফুটবলার থাকলেও, প্রতিপক্ষের স্কোয়াডে একজন বিদেশি ফুটবলারও নেই। এতে তাঁর দলের বাড়তি কোনও সুবিধা হবে কিনা, প্রশ্নের উত্তরে কুয়াদ্রাত বলেন, “বিদেশি ফুটবলার দলে থাকলে তা সব সময় দলকে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে সব দলই, একটা সেরা স্কোয়াড তৈরির চেষ্টা করে। আমরাও একটা ভালো স্কোয়াড তৈরির চেষ্টা করছি।”

দুটি প্রতিযোগিতা একসাথে খেলার কারণে, এএফসি কাপ এবং ডুরান্ড ডার্বি মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে খেলতে হবে লাল-হলুদ ব্রিগেডকে। যদিও কার্লেস এই ব্যাপারে চিন্তিত নন। তিনি বলেন, “এএফসি কাপ এবং ডার্বি পরপর হওয়ায় আমরা একেবারেই চিন্তিত নই। আমাদের এইরকম ম্যাচ খেলার জন্যই প্রস্তুতি নিতে হয়। আমার দলের ফুটবলাররা প্রত্যেকেই তৈরি। তবে বর্তমানে আমাদের একমাত্র লক্ষ্য এএফসি কাপের ম্যাচে ভালো ফলাফল করা। তারপরে আমরা ডার্বি নিয়ে ভাবব।”

ইস্টবেঙ্গলে মরশুমের শুরু থেকেই চোট আঘাত লেগেই রয়েছে। যদিও বুধবারের ম্যাচের জন্য তাঁর স্কোয়াড যে পুরোপুরি তৈরি তা জানিয়ে দিলেন কুয়াদ্রাত। “জিকসন সহ সব ফুটবলাররাই স্কোয়াডে থাকবে। নিশু কুমার ছাড়া সকলেই এই ম্যাচের জন্য প্রস্তুত। তবে আমাদের দলের সব ফুটবলাররা ৯০ মিনিট খেলার জন্য প্রস্তুত নয়। সেই ফুটবলারদের প্রয়োজন মতো আমি ব্যবহার করব।”

পাশাপাশি সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের দলকে আন্ডারডগ বলে গেলেন লাল-হলুদ হেড কোচ। “আল্টিন এই দলটা দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে রেখেছে। শুধু তাই নয় ওরা পরপর এএফসি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণও করেছে। তাই আমি মনে করি এই ম্যাচে আমরা আন্ডারডগ হয়েই নামব।”

Continue Reading

Trending