Connect with us

আইএসএল

ভারতীয় দল বা আইএসএলে কোচিং করানোর স্বপ্ন দেখার পাশে, প্রো-লাইসেন্স পেতে এই ব্যক্তিকে সমস্ত কৃতিত্ব দিচ্ছেন শঙ্করলাল…

Published

on

সৌমজিৎ দে: প্রথম বাঙালি হিসেবে এএফসি প্রো-লাইসেন্স পাশ করার চিঠি হাতে পেয়েছেন শঙ্করলাল চক্রবর্তী সোমবার। তারপরেও তিনি যেন কতটা নির্লিপ্ত, বাস্তবের মাটিতেই পা রেখে চলতে চান। আপাতত মার্চ মাস পর্যন্ত আই লিগের দল দিল্লির সুদেভা এফসি নিয়েই ভাবনা-চিন্তা রয়েছে শঙ্করলালের। তবে ফোনে রে স্পোর্টজকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি একথা পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন যে, এই প্রো-লাইসেন্স পাওয়ার পরে তার লক্ষ্য এবারে অনেকদূর যাওয়া।

প্রশ্ন: প্রথম বাঙালি হিসেবে এই কৃতিত্ব অর্জন করলেন। কেমন লাগছে?

শঙ্করলাল: যখন আমি প্রথম এই পোস্টে অ্যাপ্লিকেশন জমা দি, বা গতকাল যখন আমি এই ব্যাপারে কনফার্মেশন লেটারটা পাই এর মধ্যে আমার কখনোই এমন কথা মাথায় আসেনি যে আমি বাঙালিদের মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয় জন যে এএফসি প্রো লাইসেন্স পেলাম। আমার প্রথম টার্গেটই ছিল এটা পাশ করা। গত দু বছর ধরে এই লড়াইয়ে অনেকেই আমার পাশে ছিল, সেই গল্প না হয় আর একদিন হবে। তবে এখন যখন জানতে পারছি যে বাঙালি হিসেবে প্রথম আমি এই কর্তৃত্ব অর্জন করেছি, তখন মনে হচ্ছে এটা যেন ঠিক একটা ইতিহাসের পাতায় নিজের নাম লেখানো।

প্রশ্ন: পরবর্তী লক্ষ্য কী? নিজেকে ভারতীয় দল বা আইএসএলের কোনও দলের কোচ হিসেবে দেখতে চান?

শঙ্করলাল: আমার তো ওটাই লক্ষ্য যে ভারতীয় দল বা আইএসএলে কোচিং করানো। সেটা করার জন্যই ফুটবল কোচিংয়ের শেষ ডিগ্রীটা পেতে আমি এত লড়াই করেছি। সেটা যখন অর্জন করে ফেলতে পেরেছি, এবারে আমার লক্ষ্যটা আরও বড় করতে হবে।

প্রশ্ন: আগামী মরশুমের জন্য কোনও আইএসএলের দলের সঙ্গে কথা হয়েছে আপনার?

শঙ্করলাল: না এই মুহূর্তে কোনও আইএসএল দলের সঙ্গে আমার কথা হয়নি। বর্তমানে আমি দিল্লিতে আই লিগের দল সুদেভা এফসি নিয়েই আছি। মার্চে আমার এখানে চুক্তি শেষ হচ্ছে, তখন দেখা যাবে আগামী দিনে কি হয়।

প্রশ্ন: আপনি তো অনেক কিছুর সঙ্গেই যুক্ত। এর মধ্যে কীভাবে এই পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলেন?

শঙ্করলাল: এই দু বছরে যখন আমাকে এই পরীক্ষাটার জন্য প্রস্তুতি নিতে হয়েছে তখন আমি দু-তিন মাস ভবানীপুর ছাড়া আর কোথাও কাজ করিনি। কারণ আমার পাখির চোখ ছিল প্রো-লাইসেন্সের প্রতি। এর প্রধান কারণ এখানে প্রচুর অর্থ খরচ হয়েছে এবং দু’বছর ধরে এই ট্রেনিংটা চলেছে। যেমন একজন মানুষ পিএইচডি বা রিসার্চ করে, এটা ছিল অনেকটা ফুটবলের রিসার্চ এর মত। এখানে সমস্ত কিছুর চুলচেরা বিশ্লেষণ হয় এবং ছটি মডিউলে আপনাকে পাশ করতে হবে। তাই এটা একটা চ্যালেঞ্জ ছিল আমার কাছে, তবে অবশ্যই খুব কঠিনও ব্যাপারটা নয়।

প্রশ্ন: এই সময় সবথেকে বেশি পাশে কাকে পেয়েছিলেন আপনি? এমন কারুর কথা কি মনে পড়ছে?

শঙ্করলাল: নিজের উদ্যোগের সাথে এই বাধা পেরোতে পরিবারের একটা সাহায্য সবসময় আপনার প্রয়োজন হবে। আমার ক্ষেত্রে আজকে যেমন মনে পড়ছে সেটা ২০০৭ সালের ঘটনা। তার অনেক বছর আগেই চোটের কারণে আমার ফুটবল কেরিয়ার শেষ হয়ে গেছে। সেসময় অফিস আর বাড়ি এই ছাড়া আমার কোন কাজ ছিল না। মনে হতো একটা বিরক্তকর জীবন যাপন করছি। আমার স্ত্রী যিনি অত্যন্ত ফুটবল পাগল, উনি স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট নিয়েও পড়াশোনা করেছেন, তিনিই আমাকে উদ্বুদ্ধ করেন। তিনি বলেন যে তোমার ইচ্ছা না করলে কোচিং করিও না, তবে ফুটবলের লাইসেন্সটা করাও তুমি। তার ওই ক্রমাগত অনুপ্রেরণায় এবং ঈশ্বরের আশীর্বাদে সি লাইসেন্স পাশ করার পরে আমি মোহনবাগান স্কুলে চাকরি পেয়ে যাই। এই যে একটা সার্টিফিকেট পেয়ে আমি চাকরি পেলাম, সেটাই আমার লোভ বাড়িয়ে দেয়। এরপর আমি যখন বি লাইসেন্স করি, তারপরেই আমি আইএফএ একাডেমিতে সহকারী কোচ নিযুক্ত হই। এরপর প্রো লাইসেন্স পাশ করার চিঠি হাতে পাওয়ার দুদিন আগেই আমি দিল্লির সুদেভা এফসিতে যোগ দিই। তাই এটা ঈশ্বরের আশীর্বাদ বল বা আমার স্ত্রীর আমার পিছনে লেগে থাকার ফল, আজ আমি এই জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি। তাই আজকের দিনে আমার স্ত্রীর কথা খুব মনে পড়ছে।

আইএসএল

চোটের কবলে অনিরুদ্ধ থাপা এবং বিক্রম প্রতাপ সিংহ। জাতীয় দলের ক্যাম্প থেকে বাদ পড়লেন দুজনেই..

Published

on

রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: রবিবার আইএসএলের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ওড়িশা এফসি এবং মোহনবাগান সুপারজায়ান্ট। এই ম্যাচে তিন পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল বাগান কোচ হোসে মোলিনার কাছে। তবে কোনভাবে ম্যাচ ড্র করে এক পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাদের। কিন্তু এই ম্যাচে চোট পান মোহনবাগান মাঝমাঠের ফুটবলার অনিরুদ্ধ থাপা। যার ফলে আসন্ন জাতীয় দলের ক্যাম্প থেকেও বাদ পড়লেন তিনি। এছাড়াও চোট পেয়ে দল থেকে বাদ পড়েছেন মুম্বাই দলের বিক্রম প্রতাপ সিংহ।

আমরা গতকালই জানিয়েছিলাম যে চোটের কারণে হয়ত জাতীয় দলের ক্যাম্পেও যোগ দিতে পারবেন না অনিরুদ্ধ থাপা। এবারে সেই খবরেই পড়ল সিলমোহর। চোটের কারণে ভারতীয় দল থেকে বাদ পড়লেন মাঝমাঠের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলার অনিরুদ্ধ থাপা। রবিবার আহমেদ জাহু বারবার অনিরুদ্ধকে কড়া ট্যাকেল করেই চলেছিলেন তবে একটিবারও রেফারি তাকে কোনও কার্ড দেখাননি। ঠিক আগের বছর আইএসএলে এই মোহনবাগানের বিরুদ্ধেই কলকাতার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে আহমেদ জহুর করা ট্যাকেলের জন্যই দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে চলে যেতে হয়েছিল বাগান ফুটবলার সাহাল আব্দুল সামাদকে। এবারেও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটল। পরিবর্তন হল শুধু স্টেডিয়াম এবং ফুটবলার।

জহুর ট্যাকেলের পর সঙ্গেসঙ্গেই মোহনবাগান চিকিৎসাকর্মীরা মাঠে প্রবেশ করেন থাপার শুশ্রূষার জন্য। তবে অনিরুদ্ধকে দেখেই তাঁরা বুঝে যান এই ম্যাচে আর খেলার মত জায়গায় নেই তিনি। তাই সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে পরিবর্তন করার নির্দেশ দেন চিকিৎসাকর্মীরা। এমনকি মাঠের বাইরে বেরোনোর সময়ও হাঁটতে খুবই অসুবিধে হচ্ছিল অনিরুদ্ধ থাপার। এবারে এই চোটের কারণে আসন্ন ভারতের জাতীয় দলের ক্যাম্প থেকেও বাদ পড়লেন তিনি। তবে শুধু অনিরুদ্ধ নয়, চোটের কারণে বাদ পড়েছেন মুম্বাই দলের আক্রমণভাগের ফুটবলার বিক্রম প্রতাপ সিংহও। তবে তাদের পরিবর্তে দলে জায়গা পেয়েছেন থোইবা সিংহ। এবারে দেখার কত দ্রুত নিজেদের সুস্থ করে আবার ফুটবল মাঠে প্রত্যাবর্তন ঘটে অনিরুদ্ধ থাপা এবং বিক্রম প্রতাপ সিংহের।

Continue Reading

আইএসএল

ISL 2024/25: কলিঙ্গতে জয় অধরা মোহনবাগানের

Published

on

সৌরভ রায়, ভুবনেশ্বর: পরপর তিন ম্যাচে জয় পেয়ে দুরন্ত ছন্দে ছিল মোহনবাগান দল। তবে ওড়িশার বিরুদ্ধে লড়াইটা বরাবরই কঠিন হবে সেটা জানাই ছিল। তার উপর চোটের কারণে দলে ছিলেন না বাগান মাঝমাঠের অন্যতম নির্ভরযোগ্য ফুটবলার গ্রেগ স্টুয়ার্ট। অপরদিকে দুই প্রাক্তনী সবুজ-মেরুন ফুটবলার শুরু করেছিলেন ওড়িশা দলে। প্রথমে এক গোলে পিছিয়ে গেলেও অবশেষে মনবীর সিংয়ের করা গোলে ১-১ গোলে ম্যাচ শেষ হয় ম্যাচ।

ম্যাচ শুরুর ২ মিনিটেই ডানদিক থেকে ভেসে আসা বল বিপদমুক্ত করতে গিয়ে, মোহনবাগানের ডিফেন্ডার আশিস রাই সেই বল সোজা ব্যাকপাস করে বসেন গোলরক্ষক বিশাল কাইথের হাতে। যার ফলে বক্সের ভিতরে ইনডিরেক্ট ফ্রিকিক দেন ম্যাচ রেফারি ক্রিস্টাল জন। তবে সেই সুযোগ হাতছাড়া করেনি ওড়িশা এফসি। প্রাক্তন মোহনবাগান ফুটবলার হুগো বুমোসের করা গোলে এগিয়ে যায় জাগার্নটসরা। তার কিছুক্ষণ পরে আরেকটি সুযোগ চলে আসে আরেক প্রাক্তন বাগানী রয় কৃষ্ণার কাছে। তবে সেক্ষেত্রে বাগান দূর্গ রক্ষা করেন বিশাল কাইথ। তারপর থেকে নিজেদের ছন্দে ফিরতে শুরু করে মোহনবাগান ফুটবলাররাও। ম্যাচের ৩৬ মিনিটে কর্নার থেকে ভেসে আসা বল দুরন্ত হেড দিয়ে জালে জড়িয়ে দলকে সমতায় ফেরান মনবীর সিং। ফলে প্রথমার্ধের শেষে ১-১ গোলে সাজঘরে ফেরে দুই দল।

দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই মরিয়া চেষ্টা চালায় ব্যবধান বাড়ানোর। ওড়িশা রক্ষণের ফুটবলারদের ভুলে সুযোগ পেয়ে গিয়েছিলেন জেমি ম্যাকলারেন তবে সেই বল দুরন্ত সেভ করেন অমরিন্দর সিংহ। বারংবার বাগান রক্ষণে ভয়ংকর হয়ে উঠছিলেন রয় কৃষ্ণা। যদিও পরের দিকে মোহনবাগান কোচ হোসে মোলিনা পরিবর্ত ফুটবলার হিসেবে মাঠে নামান জেসন কামিন্স এবং সাহাল আব্দুল সামাদকে। কিন্তু তাও গোলের মুখ খুলতে ব্যর্থ হয় মেরিনার্সরা। অপরদিকে দুরন্ত কিছু সেভ করে মোহনবাগানকে খেলার মধ্যে রেখে দিয়েছিলেন বিশাল কাইথ। যার ফলে ১ পয়েন্টেই সন্তুষ্ট থাকতে হল হোসে মোলিনার ফুটবলারদের। এর পাশাপাশিই ৭ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে লিগ তালিকার দ্বিতীয় স্থানেই থাকল সবুজ-মেরুন দল।

Continue Reading

আইএসএল

ISL 2024/25: জোড়া লাল কার্ড ইস্টবেঙ্গলের। ৯ জনে অনবদ্য লড়ে পয়েন্ট ছিনিয়ে নিলেন আনোয়ার-হিজাজিরা

Published

on

রে স্পোর্টজের প্রতিবেদন: দীর্ঘ বহুবছর বাদে আবারও ভারতীয় ফুটবলে মুখোমুখি হয়েছিল ইস্টবেঙ্গল এবং মহামেডান স্পোর্টিং। এটাও ছিল এক ঐতিহ্যের ডার্বি। তবে এবারেই প্রথমবারের জন্য বাংলার দুই প্রধান মুখোমুখি হল আইএসএলের মঞ্চে। ম্যাচের ৩০ মিনিটে জোড়া লাল কার্ড দেখে মাঠের বাইরে চলে যেতে হয় নাওরেম মহেশ সিংহ এবং নন্দকুমার সেকারকে। যার ফলে গোটা ম্যাচে ১১ জনের বিরুদ্ধে ৯ জন নিয়ে অদম্য লড়াই লড়ল ইস্টবেঙ্গল ফুটবলাররা। অন্যদিকে ইস্টবেঙ্গলের এই পরিস্থিতিতেও জয় তুলে নিতে পারল না মহামেডান। বরং লড়াই করে এই মরশুম আইএসএলে প্রথম পয়েন্ট তুলে নিল অস্কার ব্রুজোর ছেলেরা।

শুরু থেকেই ম্যাচে আধিপত্য বেশিই থাকে সাদা-কালো ফুটবলারদের। তবে ইস্টবেঙ্গলও মাঝে মধ্যে উঠে আসছিল আক্রমণে। তবে আক্রমণ প্রতিআক্রমনে খেলা চললেও বিতর্ক শুরু হয় ম্যাচের ২৮ মিনিটে। মহামেডানের ফুটবলার অমরজিৎ সিং কিয়াম ইস্টবেঙ্গল ফুটবলার নন্দকুমারকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তখনই নিজের মেজাজ হারিয়ে নন্দার হাত সোজা গিয়ে লাগে অমরজিতের মুখে। সঙ্গে সঙ্গে রেফারি হরিশ কুণ্ডু প্রথমে হলুদ কার্ড দেখালেও পরে সহকারী রেফারির সঙ্গে কথা বলে সোজা লাল কার্ড দেখিয়ে দেন নন্দকে। ঠিক তার পরেই আরও একটি লাল কার্ড দেখেন নাওরেম মহেশ সিংহ। মূলত নন্দার লাল কার্ড দেখা নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে মাঠে পরে থাকা জলের বোতলে লাথি মারে বসেন তিনি। এর আগে একটি হলুদ কার্ড দেখেছিলেন মহেশ। এবারে রেফারি সামনে থাকায় দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দিয়ে মাঠের বাইরে বের করে দেন তাকে। যার ফলে ৯ জন নিয়ে গোটা ম্যাচে ফুটবল খেলে যেতে হয় ইস্টবেঙ্গলকে।

৯ জনে খেলা ইস্টবেঙ্গলকে সামনে পেয়ে মুহুর্মুহু আক্রমণ সানাতে থাকে মহামেডান ফুটবলাররা। তবে তাদের সেই আক্রমণ রুখে দিতে সক্ষম হয় ইস্টবেঙ্গল রক্ষণের ফুটবলাররা। অপরদিকে আজকের ম্যাচে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন লাল-হলুদ গোলরক্ষক প্রভসুখন সিং গিল। যার ফলে প্রথমার্ধে ০-০ ফলাফল রেখেই মাঠ ছাড়ে দুই দল। এছাড়াও ম্যাচ চলাকালীন দেখা যায় মহামেডান ফুটবলার কাসিমোভ ও অ্যালেক্সিস গোমেজ নিজেদের মধ্যেই ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন। শেষে মহামেডান দলের বাকি ফুটবলাররা তাদেরকে শান্ত করান।

দ্বিতীয়ার্ধে অ্যালেক্সিসকে তুলে মাঞ্জোকিকে মাঠে নামান মহামেডান কোচ আন্দ্রে চেরনিশভ। তার পরেও অনেকবার আক্রমণ তুলে আনছিল সাদা-কালো ফুটবলাররা। বেশ কয়েকবার ইস্টবেঙ্গল বক্সে ঢুকে শট নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছিলেন তাঁরা তবে সেই সব আক্রমণ রুখে দিতে সক্ষম হয় ইস্টবেঙ্গল রক্ষণ। এছাড়াও গোটা ম্যাচে অনবদ্য খেলা প্রভসুখন গিল বেশ কয়েকটি গোল বাঁচিয়ে খেলার মধ্যে রাখেন ইস্টবেঙ্গলকে। যার ফলে ০-০ ফলাফলেই ম্যাচ শেষ করে এই মরশুম আইএসএলের প্রথম পয়েন্ট অর্জন করে ফেলল অস্কার ব্রুজোর দল। অপরদিকে ৯ জনে খেলা ইস্টবেঙ্গল দলকে না হারাতে পেরে চাপের মুখে পড়লেন কোচ আন্দ্রে চেরনিশভ।

Continue Reading

Trending