আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
বোর্ডে সৌরভ, জয় শাহ আদৌ থাকবেন কিনা তা এখন এই বিচারপতির হাতে!
রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবং সচিব জয় শাহর পড়ে থাকার মেয়াদ বাড়ানো আদৌ হবে কিনা তা এবারে ঠিক করবে বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে। বুধবার সুপ্রিম কোর্ট এই মামলাটি বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে শুনানি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এর পাশাপাশি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সংবিধান সংশোধন হবে কিনা সেই মামলাটিও শুনবে এই একই বিচারপতির বেঞ্চ। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এন ভি রমনার বেঞ্চ শুনানির পরে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে।
কিন্তু কেন এমন সিদ্ধান্ত নিল সুপ্রিম কোর্ট? এ ব্যাপারে প্রধান বিচারপতি এনভি রমনা জানিয়েছেন যে যেহেতু অতীতে বিচারপতি চন্দ্রচূড় এই মামলাটি শুনেছেন, এবং তিনি যেহেতু তিন বিচারপতির সেই বেঞ্চের অংশ ছিলেন যারা ২০১৮ সালে বিসিসিআইকে আদালতে অনুমোদন পাওয়া বিসিসিআইয়ের সংবিধান মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছিল, তাই তার থেকে এই মামলায় বেশি অবগত আর কেউ নেই।
প্রসঙ্গত বিসিসিআইয়ের সংবিধান সংক্রান্ত মামলার সুপ্রিম কোর্টের তরফ থেকে শেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ২০১৮ সালের ৯ আগস্ট। সেই সময় মামলাটির ব্যাপারে ছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের একটি বেঞ্চ। তারা ছিলেন বিচারপতি এএম খানউইলকর,বিচারপতি হিমা কোহলি,বিচারপতি রবিকুমার এবং বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। এদের মধ্যে বিচারপতি মিশ্র এবং বিচারপতি খানউইলকর ইতিমধ্যেই অবসর নিয়েছেন। তাই বর্তমান প্রধান বিচারপতি রমনা বলেছেন, “বিচারপতি মিশ্র এবং বিচারপতি খানউইলকর এখন নেই। তাই বিচারপতি চন্দ্রচূড় এবং আরও দুই বিচারপতির বেঞ্চে মামলাটি পাঠালাম।”
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শ্রেয়স আইয়ারকে নিয়ে বিস্ফোরক বিসিসিআই কর্তা
রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: সময়টা মোটেই ভালো যাচ্ছে না শ্রেয়স আইয়ারের। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের জন্য শ্রেয়াসের নাম বিবেচনা করেন নি নির্বাচকরা। তবে নিজেকে প্রমাণ করার একটা সুযোগ ছিল তাঁর কাছে। এবার সেটাও হারালেন শ্রেয়স। চলতি দলীপ ট্রফিতে চার ইনিংসে মাত্র ১০৪ রান এসেছে আইয়ারের ব্যাট থেকে। একদিকে ইংল্যান্ড টেস্টে সারফারাজ খান, ধ্রুব জুড়েলের অনবদ্য পারফরমেন্স, অন্যদিকে বাংলাদেশ সিরিজের দলে ঋষভ পন্থ এবং কেএল রাহুল ফিরে আসায়, টেস্ট ক্রিকেটে আইয়ারের প্রত্যাবর্তন ঘটানো এখন বেশ কঠিন হতে চলেছে।
এই কথাই সরকারিভাবে ঘোষণাও করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। এক বিশেষ আধিকারিক এদিন জানান, “এই মুহূর্তের টেস্ট দলে আইয়ারের কোন জায়গা নেই। কার পরিবর্ত হিসেবে নেওয়া হবে ওকে? সর্বোপরি রবিবার দলীপ ট্রফিতে ওর শট নির্বাচন মোটেই আশানুরূপ ছিল না। ক্রিজে বেশ কিছুটা সময় কাটানোর পরেও ভুল শট কি করে ও খেলল তা জানি না।” এখন ঘরোয়া ক্রিকেট খেললেও, আসন্ন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট সিরিজও তাঁর জন্য বিশেষ কোন সুখবর নিয়ে আসবে না, এমনটাই মনে করছেন বিসিসিআইয়ের আরেক অধিকর্তা। তবে জাতীয় দলে ফের জায়গা পাওয়ার জন্য ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেকে প্রমাণ করা ছাড়া এই মুহূর্তে আর কোন রাস্তা খোলা নেই শ্রেয়স আইয়ারের সামনে এ কথা স্পষ্ট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
IND vs BAN: বাংলাদেশকে কড়া জবাব রোহিতের…
রে স্পোর্টজ নিউজ ডেস্ক: ভারত বাংলাদেশ ক্রিকেট ম্যাচ মানেই উত্তেজনার পারদ চড়বে বেশ কয়েকগুণ একথা ক্রিকেট দুনিয়ায় নতুন নয়। তবে মাঠের বাইরের সম্পর্ক যতই ভালো হোক না কেন মাঠের মধ্যে যে ভারতীয় ক্রিকেটারদের সাথে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায় তার আরও একবার প্রমাণ মিলল রোহিত শর্মার সাংবাদিক সম্মেলনে।
আগামী ১৯ তারিখ থেকে চেন্নাইয়ে শুরু হতে চলেছে ভারত বনাম বাংলাদেশ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচ। তার আগে সেখানেই সাংবাদিক সম্মেলনে অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে প্রশ্ন করা হয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা ম্যাচ শুরুর আগেই ভারতকে যে নিশানা করছে সেই বিষয়ে তাঁর কী মনে হয়? আর এর প্রশ্নের উত্তর বেশ মজার ছলে জবাব দেন ভারত অধিনায়ক। তিনি বলেন, “ক্রিকেটে আমরা এখন এমন একটা পরিস্থিতিতে রয়েছি যেখানে ভারতকে হারাতে পারা অনেক দলেরই স্বপ্ন। আর স্বপ্ন দেখা এবং উপভোগ করা ভালো। ওদেরকে মজা করতে দিন। আমার মনে হয় না ওদের কোনওরকম মন্তব্য নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন আছে। বরং নিজেদের খেলা নিয়ে আরও বেশি সচেতন হলে ফলাফল ভালো হবে।” বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের বিতর্কিত মন্তব্য নিয়েও খুব একটা চিন্তিত নন ভারতের অধিনায়ক। “দেখুন, ক্রিকেটটা মাঠে খেলা হয়। আর তার নির্দিষ্ট সময় থাকে। আমরা যখন মাঠে নামি আমাদের একটাই লক্ষ্য থাকে ম্যাচ জেতা। এর বাইরে অন্য কোনও কথা আমাদের মাথায় ঘুরপাক খায় না।” এর থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে এখনই কোনরকম বিতর্কে জড়াতে চাইছেন না ভারতীয় অধিনায়ক। বরং মাঠের জবাব মাঠেই দিতে প্রস্তুত তিনি।
প্রসঙ্গত দীর্ঘ দিনের বিরতির পর আবার মাঠে নামতে চলেছে ভারতীয় টেস্ট দল। এর আগে শেষবার এই বছরেরই মার্চ মাসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ধর্মশালায় টেস্ট খেলেছিলেন রোহিতরা। তবে এই বিরতি তাঁদের পারফরমেন্সে কোনোভাবেই ছাপ ফেলবে না সেই বিষয়ে যথেষ্ট নিশ্চিত ভারত অধিনায়ক। বরং তিনি বিশ্বাস করেন দলীপ ট্রফি খেলে অনেক বেশি মজবুত হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। এখন দেখার ভারত বনাম বাংলাদেশ সিরিজে শেষ হাসি কে হাসে!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
অনুশীলনে বিরাটের ছয়ে ভাঙল চিপকের দেওয়াল
রে স্পোর্টজ ওয়েব ডেস্ক: ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে চেন্নাইয়ে শুরু ভারত ও বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট। ইতিমধ্যেই চিপকে শেষ তিন দিন ধরে অনুশীলন করছে টিম ইন্ডিয়া। রবিবার সেই অনুশীলনেই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিমায় ব্যাট করতে দেখা গেল ভারতীয় ব্যাটিংয়ের অন্যতম স্তম্ভ বিরাট কোহলিকে। লম্বা লম্বা ছয় মারলেন তিনি। সেই ছয়েই ভাঙল গ্যালারির দেওয়াল।
ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২ টেস্টের সিরিজের জন্য দলের সঙ্গে জোরকদমে অনুশীলনে করছেন বিরাট কোহলি। জিও সিনেমায় প্রকাশিত ভারতীয় দলের অনুশীলন ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, ৩৫ বছর বয়সী বিরাট নেটে ব্যাটিং করছেন বিধ্বংসী মেজাজে। কোহলির হাঁকানো ছয়ে চিপকের দেওয়াল ভাঙার মুহূর্ত ধরা পড়ে ভিডিওতে। অনুশীলনের এক ফাঁকে টিম ইন্ডিয়া হেড কোচ গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে আলাদা করে কথা বলতেও দেখা যায় বিরাটকে।
এখনও অবধি চিপকে ৪টি টেস্ট খেলেছেন বিরাট। ৬ ইনিংসে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ২৬৭ রান। চেন্নাইতে ১টি শতরান, ২টি অর্ধশতরানও রয়েছে তাঁর নামে। ২০১৩ সালে শেষ চিপকে শতরান এসেছিল তাঁর ব্যাট থেকে। ১১ বছরের খরা কাটিয়ে চিপকে শতরানের জন্য কতটা মরিয়া বিরাট, তা বোঝাই যাচ্ছে অনুশীলনে তাঁর ব্যাটিং দেখে।
-
আইএসএল9 months ago
বড় ধাক্কা কেরালা ব্লাস্টার্সের
-
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট11 months ago
ICC CWC 2023: বিশ্বকাপে যুগ্ম দ্রুততম ১০০০ রোহিতের, ভাঙলেন ছয়ের রেকর্ড…
-
ফুটবল11 months ago
এএফসি কাপ আয়োজনের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে
-
ফুটবল9 months ago
এশিয়ান কাপের সম্ভাব্য দল ঘোষণা করল ভারত
-
ফুটবল1 year ago
কলকাতায় প্রাক মরশুম প্রস্তুতি শুরু করল ইন্টার কাশি
-
ইস্টবেঙ্গল12 months ago
দলে আমূল পরিবর্তন, তবুও সুপার সিক্সের প্রথম ম্যাচেই হার ইস্টবেঙ্গলের
-
ফুটবল10 months ago
ঘরের মাঠে অসহায় আত্মসমর্পণ, এএফসি কাপে স্বপ্নভঙ্গ মোহনবাগানের
-
ফুটবল1 year ago
ফিফা বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারে ভারতের প্রথম দুটি হোম ম্যাচে আয়োজনের দায়িত্ব পেল ভুবনেশ্বর এবং গুয়াহাটি