ইস্টবেঙ্গল
AFC CHALLENGE LEAGUE: মশাল জ্বলল ভুটানে, বসুন্ধরাকে নিয়ে ছেলেখেলা করে জিতল ইস্টবেঙ্গল…
সৌরভ মুখার্জী ও শুভম মন্ডল, থিম্পু: এর আগে টানা আট ম্যাচে জয়ের মুখ দেখেনি ইস্টবেঙ্গল। ইতিমধ্যে আইএসএলের “লাস্ট বয়” তাঁরা। ফলে মানসিক দিক থেকেও অনেকটাই পিছিয়ে ছিলেন ফুটবলাররা। অবশেষে নবম ম্যাচে এসে সেই যন্ত্রণার অবসান ঘটল। বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন দল বসুন্ধরা কিংসকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে, এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে বহু কাঙ্খিত জয় তুলে নিলেন লাল-হলুদ ফুটবলাররা। গোল করলেন দিমিত্রিয়স দিমানতাকোস, সৌভিক চক্রবর্তী, নন্দকুমার সেকর এবং আনোয়ার আলি।
ম্যাচের একেবারে শুরুতেই, ৩৩ সেকেন্ডে নন্দর ক্রস থেকে দিমানতাকোসের শটে প্রথম গোল তুলে নেয় ইস্টবেঙ্গল। ২০ মিনিট পরে সৌভিক চক্রবর্তীর বক্সের বাইরে থেকে জোড়ালো শট জালে জড়িয়ে দিয়ে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় লাল-হলুদ ব্রিগেড। দুই গোলে এগিয়ে এগিয়ে থেকেও আক্রমণের ঝাঁঝ আরও বাড়ায় ইস্টবেঙ্গল। বামপ্রান্ত থেকে নন্দকুমার বক্সের ভেতরে ঢুকে অনবদ্য গোল করে ব্যবধান বাড়িয়ে দেন। ম্যাচের ৩৩ মিনিটে দুর থেকে শট নিয়ে দলের চতুর্থ গোলটি করেন আনোয়ার আলি। ফলে প্রথমার্ধেই ৪-০ গোলে এগিয়ে থেকে সাজঘরে ফেরে অস্কার ব্রুজোর ছেলেরা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই দলে একটি পরিবর্তন আনেন ইস্টবেঙ্গল কোচ। দিমানতাকোসের জায়গায় তিনি মাঠে নামান ক্লেইটন সিলভাকে। অপরদিকে বসুন্ধরা কোচও মাঠে নামান তাদের মাঝমাঠের ফুটবলার মিগুয়েলকে। তারপর যথেষ্ট গোলমুখি আক্রমণ চালায় বসুন্ধরা। তবে ইস্টবেঙ্গল রক্ষণ তা সামাল দিতে সক্ষম হয়। মাঝে মধ্যে ইস্টবেঙ্গলও আক্রমণে উঠতে থাকে ব্যবধান বাড়ানোর জন্য। একটি গোলের সহজ সুযোগ মাঠে নেমেই হাতছাড়া করেন ক্লেইটন। এছাড়াও অনেক সুযোগ নষ্ট করায় ব্যবধান আর বাড়েনি। এই ম্যাচে জয় পেয়ে লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। পরবর্তী ম্যাচে তাঁরা মুখোমুখি হবে শক্তিশালী নেজমেহ এসসির বিরুদ্ধে এবং সেই ম্যাচেই বোঝা যাবে কোন দলটি যাবে পরবর্তী রাউন্ডের জন্য। অপরদিকে দুই ম্যাচ হেরে প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে গেল বসুন্ধরা কিংস।
ইস্টবেঙ্গল
AFC CHALLENGE LEAGUE: ভাল ফুটবল খেলেও তিন পয়েন্ট হাতছাড়া ইস্টবেঙ্গলের।
সৌরভ মুখার্জী ও শুভম মন্ডল, থিম্পু: শনিবার এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রথম ম্যাচে পারো এফসির মুখোমুখি হয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। প্রতিকূল আবহাওয়া এবং কৃত্রিম ঘাসের মাঠে প্রথমবার খেলতে নামছিল অস্কার ব্রুজোর ইস্টবেঙ্গল দল।গোটা ম্যাচে যথেষ্ট দাপটের সঙ্গেই ফুটবল খেলেও এক পয়েন্ট নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় তালাল, দিমিদের। তবে এই ম্যাচ থেকে জয় আসতেই পারত। ম্যাচ শেষে দলের অজস্র গোল মিসকেই দোষারোপ করছেন হেড কোচ অস্কার ব্রুজো।
প্রিয় দল ইস্টবেঙ্গলকে সমর্থন করতে কলকাতা থেকে অনেক সমর্থকেরা পৌঁছে গিয়েছেন সুদূর ভুটানে। তারা সকলেই মনে করছেন যে হয়ত এই এশিয়ার মঞ্চ থেকেই ভাগ্যের চাকা ঘুরবে ইস্টবেঙ্গলের। ম্যাচ শুরুর আগে পারো এফসি দলে খেলা জাপানি কিংবদন্তি ফুটবলার কাইসুকে হোন্ডার জার্সিও সংগ্রহ করতে দেখা গেল এক ইস্টবেঙ্গল সমর্থককে। অপরদিকে ম্যাচের দিকে তাকালে, যথেষ্ট ভাল ফুটবল খেলেছেন সকল লাল-হলুদ ফুটবলাররা। প্রথমে এক গোলে এগিয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। তবে অজস্র গোলের সুযোগ হাতছাড়া করার ফলেই যে এই ম্যাচ থেকে জয় এলনা, এমনটাই মনে করছেন ইস্টবেঙ্গল হেড কোচ অস্কার ব্রুজো। এছাড়াও রক্ষণের ফুটবলারদের ফিটনেস অনেকটাই কম সেটাও বলেছেন তিনি। প্রথম পেনাল্টি হজম করার ব্যাপারে তিনি বলেছেন, “ওই জায়গা থেকে বক্সের ভেতরে ওরম ট্যাকেল করা উচিত নয় এবং সেই জায়গা থেকে পেনাল্টিটা হজম করাটার কোনও প্রয়োজনই ছিলনা।” তার পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, “আমি আমার ফুটবলারদের জেররকম ফুটবল খেলাতে চাইছি তাঁরা সেটা বুঝতে পারছে এবং সেরকমভাবে খেলার চেষ্টাও করছে।” তিনি আরও বলেন, “এছাড়াও অনেক সমর্থক এসেছিলেন আমাদের সমর্থন করতে। তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে দল যখন প্রথমার্ধ শেষে ২-১ গোলে পিছিয়ে ছিল তখন সমর্থকেরা তাদের মেজাজ হারিয়েছিলেন। তবে আমি বলব আমাদের দলের উপর ভরসা রাখতে।”
এছাড়াও গোটা ম্যাচে দুরন্ত ফুটবল খেললেন ইস্টবেঙ্গলের মাঝ মাঠের অন্যতম ভরসা সউল ক্রেসপো। আক্রমণ থেকে রক্ষণ, সব জায়গাতেই রাজ করছিলেন তিনি। এছাড়াও তাঁর একটি জোড়ালো শট গোললাইন সেভ হয়, নাহলে কিন্তু আবারও একবার ম্যাচে এগিয়ে যেতে পারত ইস্টবেঙ্গল। ম্যাচ শেষে গোটা দল যখন মাঠ ছাড়ছিল তখন চোখে মুখে তাদের হতাশা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল। তবে ম্যাচ শেষে অধিনায়ক সউল বলে গেলেন, “আগামী ম্যাচে আমরা জয়ের জন্য ঝাঁপাব, এবং বসুন্ধরার বিরুদ্ধে পুরো তিন পয়েন্টই আমাদের লক্ষ্য হবে।”
ইস্টবেঙ্গল
AFC CHALLENGE LEAGUE: ড্র দিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগ অভিযান শুরু করল ইস্টবেঙ্গল
সৌরভ মুখার্জী ও শুভম মন্ডল, থিম্পু: ইতিমধ্যেই আইএসএলে টানা ছয় ম্যাচে হার স্বীকার করেছে ইস্টবেঙ্গল। তার আগে ডুরান্ড সেমি ফাইনাল এবং এএফসি কাপের প্রিলিমিনারী স্টেজের ম্যাচে হার তো রয়েছেই। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মোট আটটি হার হজম করা হয়ে গেছে লাল-হলুদের। এবারে বিদেশের মাটিতে ভাগ্য বদলের আশায় ছিলেন সকল ইস্টবেঙ্গল ভক্তরা। অবশেষে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের ম্যাচে, ভুটানের পারো এফসির সঙ্গে ড্র করে, এক পয়েন্ট ঘরে তুলল অস্কার ব্রুজোর দল।
প্রবল ঠান্ডা, দীর্ঘ উচ্চতার পাশাপাশি পারো এফসির ঘরের মাঠে খেলা। তার উপর জয়ে ফেরার আত্মবিশ্বাসটা ক্রমশ হারিয়েই ফেলেছিলেন ইস্টবেঙ্গল ফুটবলাররা। বিদেশের মাটিতে সুনাম রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের। ফলে ভুটানে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রথম ম্যাচ থেকে ৩ পয়েন্ট তুলতে পারাটাই ছিল তাদের প্রধান লক্ষ্য। শুরুতেই, সাউল ক্রেসপোর বাড়ানো বল থেকে মাদিহ তালালের গোলে এগিয়ে গেছিল ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু তার ৩ মিনিট পরেই, বক্সের ভেতর প্রভাত লাকড়া ফাউল করে বসেন পারো এফসির ফুটবলার ইভান্স আসান্তেইকে। সেই পেনাল্টি থেকে গোল করে পারো এফসিকে লড়াইয়ে ফেরালেন, এর আগে ভারতের মাটিতে খেলে যাওয়া উইলিয়াম ওপোকু। এরপরে প্রথমার্ধের সংযোজিত সময়ে ইভান্স আসান্তেইর গোলে এগিয়ে যায় পারো এফসি।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে শুরু করে ইস্টবেঙ্গল। যার ফলে ৬৯ মিনিটে নন্দকুমারের বাড়ান বল থেকে গোল করে দলকে সমতায় ফেরান দিমিত্রিয়স দিমান্তাকোস। যদিও এর পর অনেকক্ষণ সময় পেয়েও ব্যবধান বাড়াতে পারলো না ইস্টবেঙ্গল। অসংখ্য সুযোগ এলেও সেগুলি কাজে লাগাতে পারেননি ফুটবলাররা। তবে দীর্ঘ ৮ ম্যাচ পর প্রথম পয়েন্ট পাওয়াটা স্বাভাবিকভাবেই মনোবল বাড়াবে অস্কার ব্রুজোর দলের। হয়তো অনেক সুয়োগ হাতছাড়া না করলে এই ম্যাচ থেকে জয়টাও পেয়ে যেতেই পারতো ইস্টবেঙ্গল।
ইস্টবেঙ্গল
AFC CHALLENGE LEAGUE: প্রতিকূল পরিস্থিতিতে জিততে মরিয়া ইস্টবেঙ্গল, চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে প্রস্তুত পারো এফসি
সৌরভ মুখার্জী ও শুভম মন্ডল, থিম্পু: আগামী শনিবার, এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের প্রথম ম্যাচে, ভুটানের চাংলিমিথাঙ্গ স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে পারো এফসি এবং ইস্টবেঙ্গল এফসি। সেই ম্যাচে মুখোমুখি হওয়ার আগে শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন সারলেন পারো এফসি দলের হেড কোচ পুষ্পলাল শর্মা এবং ইস্টবেঙ্গলের সহকারি কোচ বিনো জর্জ। যদিও আজকের সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেননা অস্কার ব্রুজোন।
ইস্টবেঙ্গল সহকারী কোচ সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হয়েছিলেন দলের প্রতিভাবান ফুটবলার নওরেম মহেশ সিংহের সঙ্গে। ভুটানের পরিস্থিতি ভারতের থেকে একদমই আলাদা। নকল ঘাসের মাঠ, বেশি উচ্চতায় খেলা এসব কিছু রয়েইছে। সেসবের মাঝে পারো এফসি ভুটানের লিগ জয়ী দল। সেই বিষয়ে বিনো জর্জ বলেন, “আমরা প্রথমবারের জন্য এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে এসেছি এবং আমরা খুবই আশাবাদী। এই চ্যালেঞ্জ লিগে আমরা নকল ঘাসের মাঠে খেলব। এরম মাঠে আমরা খেলে অভ্যস্ত নই। তার পাশাপাশি বেশি উচ্চতায় ফুটবল খেলাটাও একটা কঠিন কাজ। তবে পারো এফসি এই পরিস্থিতিতে খেলে অভ্যস্ত। এটা আমাদের কাছে একটা কঠিন চ্যালেঞ্জ হবে। তবে আমরাও সেভাবেই নিজেদের তৈরি করেছি এবং পরিকল্পনা সাজিয়েছি। আমরা সেসব নিয়ে বেশি চিন্তিত নই। আমাদের দলে যথেষ্ট ভাল ফুটবলাররা রয়েছেন এবং আমাদের কোচ তাদের উপর ভরসা রেখেছেন। আমরা বিশ্বাসী আমরা ভাল ফল করতে পারব”। এছাড়া বেশ কয়েকদিন ধরে চোটের আওতায় ছিলেন নাওরেম মহেশ সিংহ। বেশ কয়েকটি ম্যাচ চোটের কারণে খেলতে পারেননি তিনি। অবশ্য দলের সঙ্গে ভুটান উড়ে গেছেন তিনি। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে তিনি বলেন, “আমার কাছে এটা অনেক বড় মঞ্চ। এছাড়াও আমাদের কাছে চ্যালেঞ্জটাও অনেক বড়। কারণ আমরা নকল ঘাস এবং বেশি উচ্চতায় ফুটবলটা খেলব। এছাড়াও আমাদের নতুন কোচ। সেই কোচের পরিকল্পনা অনুযায়ী আমরা মানিয়ে নিতে শুরু করেছি। আমাদের দলের অনেকেই এই পরিস্থিতিতে এর আগে খেলেননি। তবে আমি যেই একাডেমী থেকে উঠে এসেছি, সেখানের পরিস্থিতিও এরমই ছিল। তবে এই প্রতিযোগিতাটা আমাদের জন্য কঠিন হবে। কারণ বাকি দল গুলোও তাদের নিজস্ব লিগে ভাল ফল করে আসছে। তবে আমরাও ভাল ফুটবল টা খেলব”।
এরপর পারো এফসির সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হন তাদের হেড কোচ পুষ্পলাল শর্মা এবং ফুটবলার কাজোউ হুমা। কোচ বলেন, “প্রত্যেকবার আমাদের সাংবাদিক সম্মেলনে পরে ঢাকা হয় এবং আমাদের “আন্ডারডগ” ভাবা হয়। তবে আমরা তা নই। আমরা এই প্রতিযোগিতার জন্য খুব ভাল প্রস্তুতি নিয়েছি। আমাদের ফুটবলাররা সকলেই ফিট রয়েছেন এবং আমরা লড়াই দিতে প্রস্তুত। মাত্র ৮ বছরের ক্লাব হলেও আমরা এখানের লোকাল লিগের পাশাপাশি ৭ বার বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় ভুটানের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছি। তাছাড়া ইস্টবেঙ্গল আমাদের এই পরিবেশে খেলতে এসেছে। তারা এর সঙ্গে অভ্যস্ত নয়। এছাড়া পারো এফসি দলের হেড কোচ হিসেবে আমি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। তাই এটাও আমায় একটা বাড়তি তাগিদ দেবে। এছাড়াও কালকের ম্যাচের দিকে আমাদের ফোকাস রয়েছে। আমি জানি কিছু ম্যাচ ধরে ইস্টবেঙ্গল ভাল ফল করতে পারছে না। তাদের কোচ পরিবর্তন হয়েছে। তবে ইস্টবেঙ্গল অনেক বড় ক্লাব। তাই তাদেরকে আমরা সম্মান করি। লিগের ম্যাচের থেকে এএফসি কাপের ম্যাচে বাড়তি সুবিধে রয়েছে। লিগে ৪ জনের বেশি বিদেশী খেলানো না গেলেও এএফসিতে বিদেশি খেলানোর কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। এই প্রতিযোগিতা পুরোটাই অন্যরকম। এখানে ফুটবলারদের তাদের নিজস্ব দায়িত্ব বুঝে ফুটবল খেলতে হবে”।
অপরদিকে দলের সঙ্গে ভুটান গেলেও, আজকের সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হননি ইস্টবেঙ্গল হেড কোচ অস্কার ব্রুজোন। সেই ব্যাপারে খবর নিয়ে জানা গেল কোচ হিসেবে অস্কারের নাম রেজিস্ট্রেশন করার জন্য এআইএফএফের কাছে আরইসিসির জন্য আবেদন করেছিল ইস্টবেঙ্গল ম্যানেজমেন্ট। এটা না করা থাকলে কোচ হিসেবে নাম নথিভুক্ত হবেনা তাঁর। তবে এএফসির কাছে এখনও ইস্টবেঙ্গল হেড কোচ হিসেবে নাম নথিভুক্ত হয়নি অস্কার ব্রোজোর। আগে থেকে আবেদন করা থাকলেও সেই বিষয়ে এআইএফএফ এখনও কোনও সম্মতি না দেওয়ার ফলেই আজকের সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পারেননি তিনি। তবে ইস্টবেঙ্গল ম্যানেজমেন্ট আশাবাদী যে আগামীকালের মধ্যে আইএফএফ সম্মতি দিয়ে দেবে এবং হেডকোচার ভূমিকায় ডাগআউটে বসতে পারবেন অস্কার। তবে যদি সম্মতি না আসে তাহলে ডাগআউটে থাকলেও, সহকারী কোচ হিসেবে দলের দায়িত্ব সামলাতে হবে বিনো জর্জকে।
-
আইএসএল11 months ago
বড় ধাক্কা কেরালা ব্লাস্টার্সের
-
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট1 year ago
ICC CWC 2023: বিশ্বকাপে যুগ্ম দ্রুততম ১০০০ রোহিতের, ভাঙলেন ছয়ের রেকর্ড…
-
ফুটবল12 months ago
এএফসি কাপ আয়োজনের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে
-
ফুটবল11 months ago
এশিয়ান কাপের সম্ভাব্য দল ঘোষণা করল ভারত
-
ফুটবল1 year ago
কলকাতায় প্রাক মরশুম প্রস্তুতি শুরু করল ইন্টার কাশি
-
ইস্টবেঙ্গল1 year ago
দলে আমূল পরিবর্তন, তবুও সুপার সিক্সের প্রথম ম্যাচেই হার ইস্টবেঙ্গলের
-
ফুটবল11 months ago
ঘরের মাঠে অসহায় আত্মসমর্পণ, এএফসি কাপে স্বপ্নভঙ্গ মোহনবাগানের
-
ফুটবল1 year ago
ফিফা বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারে ভারতের প্রথম দুটি হোম ম্যাচে আয়োজনের দায়িত্ব পেল ভুবনেশ্বর এবং গুয়াহাটি